• kim jong-un: কিমের 'প্লেজার স্কোয়াডে' অক্ষতযোনি সুন্দরীদের বন্যা! উত্তর কোরিয়ায় মুঘল হারেম?
    ২৪ ঘন্টা | ০৩ মে ২০২৪
  • জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: রাজনৈতিক প্রভাব ও সৌন্দর্য! এই দুটি মাপকাঠি। এই দুটি বিচার করেই সুন্দরী কন্যাদের বেছে নেন উত্তর কোরিয়ার শাসক কিম জন উন স্বয়ং। নেন তাঁর প্লেজার স্কোয়াডের জন্য। সম্প্রতি এই খবর প্রকাশিত হয়েছে, লিক করে দিয়েছেন কিমের দেশেরই এক ব্যক্তি।কী ভাবে বেছে নেওয়া হয়?

    ইয়নমি পার্ক নামের এক সুন্দরী জানিয়েছেন সেই পদ্ধতি। কিমের টিম উত্তর কোরিয়ার স্কুলে-স্কুলে ঘোরে। সেখানে প্রাথমিক ভাবে দেখতে সুন্দরী আকর্ষণীয়, বেছে-বেছে এমন মেয়েদের একটা তালিকা তৈরি করা হয়। পরে সেই সব মেয়েদের পরিবারের খোঁজ খবর নেওয়া হয়, তারা কেমন পড়াশোনায়, কেমন তাদের রাজনৈতিক যোগাযোগ, মানে পোলিটিক্যাল স্টেটাস-- সবই বিবেচনা করা হয়। এবং সেই মতো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।কিন্তু প্রাথমিক বাছাইপর্বের পরেও থাকে নানা ধাপ। এই মেয়েদের একেবারে সর্বাঙ্গসুন্দর হতে হয়। গায়ে একটু ছোট দাগ থাকলেও সেই মেয়ে বাতিল হয়ে যায়। তবে জরুরি ধাপটা হল মেডিক্যাল টেস্ট। সেই টেস্টে সব চেয়ে যেটা জরুরি, সেটা হল এই প্রথম-বাছাই-হওয়া সুন্দরীকন্যাদের ভার্জিনিটি টেস্ট। তবে সেটা উতরে গেলেও যে, সেই মেয়েটি কিমের রম্যদলে ঠাঁই পেয়ে যাবে এমন নয়। কিমকে সন্তুষ্ট করতে পারাটাই হচ্ছে তার চূড়ান্ত পরীক্ষা। সেই পরীক্ষায় পাশ করলে সে পাকাপাকি ভাবে প্লেজার স্কোয়াডের মেম্বার হয়ে যায়। তবে এই স্কোয়াড কিমের সৃষ্টি নয়, এই স্কোয়াড কিমের বাবা কিম জন-ইলের মস্তিষ্কপ্রসূত। কিমের বাবা নাকি তাঁর বাবাকে খুশি করতে তাঁর বাবার জন্যই প্রাথমিক ভাবে এমন একটা আইডিয়ার জন্ম দিয়েছিলেন। যাই হোক, উত্তর কোরিয়ায় সেই ট্র্যাডিশন সমানে চলিতেছে। এবং কিম জন-উন নিশ্চিন্তে-নির্বিঘ্নে দাদুর পদাঙ্ক অনুসরণ করে চলেছেন।
  • Link to this news (২৪ ঘন্টা)