জানা গিয়েছে, জীবনকৃষ্ণের মোট ৮টি ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট ছিল। তার মধ্যে ৫টি বেসরকারি এবং ৩টি সরকারি। জানা গিয়েছে, ব্যাঙ্কে চিঠি পাঠিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে লেনদেন। এছাড়াও বিধায়কের স্ত্রী টগরি সাহার নামে ৩টি অ্যাকাউন্ট ছিল।
ব্যাঙ্কে চিঠি পাঠিয়ে তাদের সম্পত্তির হদিশ পেতে চেয়েছিল সিবিআই। ফ্রিজ করে দেওয়া হয়েছে সমস্ত ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট। জানা গিয়েছে, নিয়োগ দুর্নীতিতে শুধু বাইরের প্রার্থীদের নয় নিজের স্ত্রী এবং শ্যালককেও চাকরি পাইয়ে দিয়েছিলেন জীবনকৃষ্ণ। তাঁর শ্যালক নাকি পরীক্ষায় পাশই করতে পারেননি তবুও চাকরি পেয়েছিলেন তিনি। মঙ্গলবার আদালতের নির্দেশ মেনে সিবিআই দপ্তরে হাজিরা দিয়েছিলেন টগরি সাহা।