এদিনের ম্যাচে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার হিসাবে খেলতে নেমেছিলেন ফ্যাফ ডু?প্লেসি। চলতি মরশুমে তিনি আরসিবি অধিনায়ক হলেও এদিন বিরাটের হাতে অধিনায়কের দায়িত্ব তুলে দেন। ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার হিসাবে সার্থকনামা ইনিংস এল তাঁর ব্যাট থেকে। ৫৬ বলে তাঁর ৮৪ রানের ইনিংসের উপর ভর করেই লড়াকু স্কোরে পৌঁছয় ব্যাঙ্গালোর। তারপরে বল হাতে দুরন্ত পারফরম্যান্স আরসিবি বোলারদের। একটা সময়ে প্রায় জয়ের দোরগোড়ায় পৌঁছে গিয়েছিল বিরাট কোহলির দল। সেই সময়ে পাঞ্জাবের হয়ে পালটা মার শুরু করেন উইকেটকিপার-ব্যাটার জিতেশ শর্মা।
২০২১ সালের পর ফের অধিনায়ক হিসাবে আইপিএলে টস করতে নামেন বিরাট। তবে টসে হেরে ব্যাট করতে নামতে হয় তাঁকে। অধিনায়কের দায়িত্ব সামলেই হাফ সেঞ্চুরি হাঁকান কিং কোহলি। ফ্যাফ ডু?প্লেসির সঙ্গে ১৩৭ রানের জুটি গড়েন। তবে ওপেনিংয়ে শতরানের পার্টনারশিপ গড়ার পর একেবারেই দাঁড়াতে পারেনি আরসিবির মিডল অর্ডার ব্যাটিং। ঝোড়ো ব্যাটিংয়ের পরেও কুড়ি ওভারের শেষে ১৭৪ রান তোলে আরসিবি।
১৭৫ রানের টার্গেটও বেশ কঠিন হয়ে দাঁড়ায় পাঞ্জাব কিংসের পক্ষে। প্রথম ওভারেই আউট হয়ে যান ওপেনার অথর্ব তাইডে। পরপর উইকেট খোয়ান লিয়াম লিভিংস্টোন, স্যাম কুরানরা। যদিও একদিকে ইনিংস গড়ার দায়িত্ব নিয়েছিলেন তরুণ প্রভসিমরন সিং। তবে ৪৬ রান করে আউট হয়ে যান। কঠিন সময়ে দুরন্ত ইনিংস আসে জিতেশ শর্মার ব্যাট থেকে। তবে কাজে এল না ২৭ বলে তাঁর ৪১ রানের ইনিংস। ১৫০ রানে অলআউট হয়ে যায় পাঞ্জাব। মহম্মদ সিরাজ নেন চার উইকেট। ২৪ রানে জিতে মাঠ ছাড়লেন অধিনায়ক বিরাট।