১৮ মে আন্তর্জাতিক সংগ্রহশালা দিবস উপলক্ষে সংস্কৃতি মন্ত্রকের উদ্যোগে তিন দিনের এই আয়োজনের মূল সুরটি হল সংগ্রহশালাগুলিকে সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের চেহারা দেওয়া। মঞ্চে আজ সাংস্কৃতিক জাতীয়তাবাদকে উজ্জীবিত করতে চেয়েছেন মোদী। জনজাতির সাংস্কৃতিক বৈচিত্রের কথা বলেছেন। তাঁর নির্দেশে সংস্কার হওয়া ‘কর্তব্য পথ’ (রাজপথের নাম বদলে)-এর একটি পকেট মানচিত্রের উদ্বোধন করেছেন। নর্থ ব্লক এবং সাউথ ব্লকে প্রস্তাবিত সংগ্রহশালার একটি ‘ভার্চুয়াল ওয়াক থ্রু’ (ঝলক)-এর পর্দা উন্মোচনও করেছেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রীর কথায়, “বাবাসাহেব আম্বেডকরের মহানির্বাণ স্থলে আমরা জাতীয় মিউজ়িয়াম গড়েছি, লন্ডনে তাঁর দীক্ষাভূমিতে স্মারক তৈরি হয়েছে, গোয়ায় খ্রিস্টানদের সংগ্রহশালা, সর্দার বল্লভভাইয়ের স্ট্যাচু অব ইউনিটি, দিল্লিতে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীদের সংগ্রহশালা আমরা বানিয়েছি।” স্বাধীনতার অমৃত মহোৎসবের সঙ্গে নতুন সাংস্কৃতিক পরিকাঠামোকে আজ তাঁর বক্তৃতায় সংযুক্ত করতে চেয়েছেন মোদী। বলেছেন, “এই অনুষ্ঠান ভারতের সংগ্রহশালার জগতে (‘মিউজ়িয়াম ওয়ার্ল্ড’) মাইলফলক হয়ে উঠবে। ঔপনিবেশিক শক্তির কারণে ভারতের অনেক ক্ষতি হয়েছে। বিগত ৯ বছরে প্রায় ২৪০টি প্রাচীন নিদর্শন ভারতে ফেরানো হয়েছে। কিন্তু ২০১৪ সালেরআগে (কংগ্রেস জমানা) এই ফিরে পাওয়ার সংখ্যা কুড়িতেও পৌঁছয়নি।”