প্রথমে ব্যাট করার সুযোগ থাকলেও কেন কেকেআরের অধিনায়ক টসে জিতে বল করতে চাইলেন, তা দুর্বোধ্য। সেই মাশুলও চোকাতে হল। প্রথম দিকে অবশ্য খারাপ বল করেনি কেকেআর। লখনউয়ের দুই মারকুটের ওপেনারের সামনে নিয়ন্ত্রিত বল করছিলেন হর্ষিত রানা, বৈভব অরোরারা।
পাওয়ার প্লে-তে দাপট দেখায় লখনউ। কিন্তু পর পর প্রেরক মাঁকড় এবং মার্কাস স্টোইনিসের উইকেট চলে যাওয়ায় কিছুটা চাপে পড়ে যায় তারা। তাতেও থামেনি। এর পর ক্রুণাল পাণ্ড্য এবং কুইন্টন ডি’ককও আউট হয়ে যান তিন বলের ব্যবধানে।
কিন্তু লখনউয়ের চাপ কমিয়ে দেন নিকোলাস পুরান। ধীরগতিতে শুরু করলেও তিনি পরের দিকে বেশ চালিয়ে খেলেন। ৪টি চার এবং ৫টি ছয়ের সাহায্যে ৩০ বলে ৫৮ রান করেন। তাতেই লখনউয়ের রানের গতি একলাফে অনেকটা বেড়ে যায়। কলকাতার হয়ে হর্ষিত রানা এবং সুনীল নারাইন ছাড়া কেউ কৃপণ বোলিং করতে পারেননি। আট জন বোলারকে বল করিয়েছেন নীতীশ রানাও। নিজেও এক ওভার হাত ঘুরিয়েছেন। শুধু হর্ষিতই নিজের চার ওভার পূরণ করেছেন।