• Joe Biden Son: দাঁড়িয়ে আছে যৌন কর্মী, গাঁজায় টান দিয়ে গাড়ি ছোটালেন বাইডেন পুত্র!
    এই সময় | ০৪ জুলাই ২০২৩
  • ঘণ্টায় ১৭২ মাইল বেগে ছুটছে গাড়ি। খোদ দেশের প্রেসিডেন্টের ছেলের হাত রয়েছে স্টিয়ারিংয়ে। অক্সিলেটরে চাপ দেওয়ার পাশাপাশি মাঝে মধ্যেই গাঁজার কলকেতে টান দিচ্ছেন তিনি। নেশা যত চড়ছে, ততই বাড়ছে গাড়ির গতি।

    ছেলে হান্টারের এহেন ছবি সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতেই প্রবল অস্বস্তিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। গাঁজার নেশায় বুঁদ হয়ে লাস ভেগাসের রাস্তায় নিজের প্রিয় পোর্শে গাড়িতে গতির ঝড় তুলেছিলেন বাইডেন পুত্র।

    যা নিয়ে নেট দুনিয়ায় উঠেছে সমালোচনার ঝড়। যদিও ছবিটি কবে তোলা হয়েছিল, তা জানা যায়নি। পাশাপাশি ছবির সত্যতা যাচাই করেনি 'এই সময় ডিজিটাল'। সম্প্রতি একটি মার্কিন ওয়েবসাইটে বাইডেন পুত্রের ওই ছবিগুলি পোস্ট করেন গ্যারেট জিগলার। তাঁর দাবি, হান্টারের ফেলে দেওয়া একটি ল্যাপটপ থেকে ছবিগুলি পেয়েছিলেন তিনি। ওই ল্যাপটপে মোট ১০ হাজারের বেশি ছবি মিলেছে বলেও দাবি করেছেন তিনি। উল্লেখ্য, প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট তথা রিপাবলিক পার্টির নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্পের একনিষ্ঠ সমর্থক হিসেবে গ্যারেট জিগলারের পরিচিতি রয়েছে। একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন তিনি। BidenLaptopMedia.com নামের ওয়েবসাইটে বাইডেন পুত্রের ছবিগুলি আপলোড করেন তিনি।

    জিগলারের দাবি, ২০১৮-র পয়লা অগাস্ট যৌন কর্মীদের সঙ্গে দেখা করতে লাস ভেগাস যান প্রেসিডেন্ট পুত্র। তখনই সেখানকার রাস্তায় তাঁর প্রিয় পোর্শে গাড়িতে গতির ঝড় তুলেছিলেন হান্টার বাইডেন। জনবহুল এলাকাতেও বিপজ্জনকভাবে তিনি গাড়ি চালাচ্ছিলেন বলে জানিয়েছেন জিগলার।

    ওই বছরের জুনের একটি ছবিও প্রকাশ্যে এনেছেন ট্রাম্প সমর্থক। সেখানেও নেশাগ্রস্ত অবস্থায় তীব্র গতিতে গাড়ি চালাতে দেখা গিয়েছে হান্টারকে। লাস ভেগাসের বদলে সেবার অবশ্য জায়গাটা ছিল ভার্জিনিয়ার আর্লিংটন।

    প্রসঙ্গত এর আগেও বাইডেন পুত্রের বিরুদ্ধে বোহেমিয়ান জীবনযাত্রার অভিযোগ উঠেছে। এবার তাঁর ছবি সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার পর অবশ্য হান্টারের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশের দাবি, এই ঘটনাকে আগামী বছরের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ইস্যু করতে পারেন রিপাবলিকানরা।

    অন্যদিকে প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যৌন কেলেঙ্কারির একাধিক অভিযোগ উঠেছে। এই নিয়ে আদালতে আত্মসমর্পণও করেন তিনি। আগামী বছরের ভোটে প্রার্থী হতে চেয়েছেন তিনি। যদিও ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতা তথা বর্তমান রাষ্ট্রপতি বাইডেন ফের প্রার্থী হবেন কিনা, তা স্পষ্ট নয়।

    বয়স জনিত কারণে সাম্প্রতিক অতীতে বহুবার তাঁকে অসংলগ্ন কথা বলতে দেখা গিয়েছে।
  • Link to this news (এই সময়)