ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কে দীর্ঘতম সময় কাঁদতে পারেন, তা নিয়ে একটি আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা চলছিল। সেই প্রতিযোগিতাতেই শামিল হয়েছিলেন নাইজেরীয় ওই যুবক। ওই যুবক পরে বিবিসিকে জানান, ৪৫ মিনিটের জন্য তিনি কিছু দেখতে পাননি। চোখ ফুলে গিয়েছিল। মাথাতেও অসম্ভব যন্ত্রণা হচ্ছিল বলে জানিয়েছেন তিনি। এখন অবশ্য সুস্থই রয়েছেন। চোখ নিয়েও কোনও সমস্যা নেই।
এত কিছুর পরেও হাল ছাড়তে রাজি হননি তিনি। জানিয়েছিলেন কৌশল বদলে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার চেষ্টা করবেন। কিন্তু প্রতিযোগিতার আয়োজকেরা, তাঁর শারীরিক পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে পেরে জানিয়ে দেন যে, তাঁকে ওই প্রতিযোগিতা থেকে বাদ দেওয়া হচ্ছে। কীর্তি স্থাপন করে গিনেস বুকে নাম তোলার এই হুজুগ অবশ্য নাইজেরিয়ায় নতুন কিছু নয়। পশ্চিম আফ্রিকার এই দেশটিতে কিছু দিন আগেই এক ব্যক্তি টানা ১০০ ঘণ্টা ধরে রান্না করে প্রচারের আলোয় এসেছিলেন।