বরানগর নওপাড়া দাদা দাদাভাই সংঘের মণ্ডপে থাকবে আলোর নতুন চমক চন্দ্রযান–৩। সঙ্গে আলোর মাধ্যমে ডেঙ্গি সচেতনতার প্রচার। আলোর চন্দ্রযানকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে অ্যানিমেশনের মাধ্যমে। আলোর থ্রিডি মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে ইসরোর রকেট উৎক্ষেপণ থেকে শুরু করে চাঁদের মাটিতে বিক্রমের ল্যান্ডিং সব কিছুই। চন্দননগরের আলোক শিল্পীদের হাত ধরে চন্দ্রযানের যাত্রা থ্রিডি মাধ্যমে গোটাটাই ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। আলোর মাধ্যমে দেখানো হয়েছে চাঁদের মাটিতে প্রজ্ঞানের চলা। শুধু একজন শিল্পী নয়, এই নিখুঁত কর্মকাণ্ডের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক শিল্পীর সক্রিয় দক্ষতা। টুডি, থ্রিডির মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে গোটা বিষয়টা। এবছর শুধু কলকাতা নয়, রাজ্য ছাপিয়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছচ্ছে চন্দননগরের আলো।
প্রসঙ্গত, চন্দননগর আলোর বিশ্বজোড়া নাম। আর এই আলোর মূল আকর্ষণ তার মেকানিজমে। আলোক শিল্পী অসীম দে বলেছেন, চন্দ্রযান–৩ তৈরি করা হয়েছে। আলোর মাধ্যমে দেখানো হয়েছে বি এস এল ভি রকেট উড়ছে। চন্দ্রযানের ল্যান্ডিং, রোভারের মুভমেন্ট ও সোলার প্যানেলের খোলা সেটাও দেখানো হয়েছে আলোর মাধ্যমে। থ্রিডি অ্যানিমেশন প্রযুক্তির ব্যবহারে তুলে ধরা হয়েছে গোটা বিষয়টাকে। অসীম বাবু আরও জানান, অ্যানিমেশনের মাধ্যমে আলোক সজ্জা একেবারে নতুন ভাবনা। যা অনুকরণ করা অসম্ভব। এবছর চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজোয় বারো পঞ্চানন তলার থিম গ্রিক মাইথলজি। সেই থিমের উপর আলোক সজ্জার কাজ চলছে বলে জানান অসীমবাবু।