• পরপর ২টি ম্যাচে এত মিল, দেখলে মনে হবে অ্যাকশন রিপ্লে, ১৫ বলেই জিতে গেল দুই দেশ
    হিন্দুস্তান টাইমস | ২৫ নভেম্বর ২০২২
  • ধারাবাহিকতা বোধহয় একেই বলে। পাঁচ দিনের মধ্যে ২টি ম্যাচে কোনও দেশ যে হুবহু একইরকম ক্রিকেট খেলতে পারে, টি-২০ বিশ্বকাপের সাব-রিজিওনাল আফ্রিকা কোয়ালিফায়ারে মালির পারফর্ম্যান্স না দেখলে বিশ্বাস করা মুশকিল ছিল। দু'টি ম্যাচের গতিপ্রকৃতি দেখে দ্বিতীয় ম্যাচটিকে প্রথম ম্যাচের অ্যাকশন রিপ্লে বলে মনে হওয়াই স্বাভাবিক।

    গত রবিবার (২০ নভেম্বর) কেনিয়ার বিরুদ্ধে মাঠে নামে মালি। তারা বৃহস্পতিবার (২৪ নভেম্বর) খেলতে নামে রওয়ান্ডার বিরুদ্ধে। দু'টি ম্যাচের মধ্যে কতটা মিল রয়েছে, দেখে নেওয়া যাক।

    ১. একই টুর্নামেন্টের দু'টি ম্যাচেই শুরুতে ব্যাট করতে নেমে মালি মাত্র ৩০ রানে অল-আউট হয়ে যায়।

    ২. জয়ের জন্য ৩১ রানের লক্ষ্যমাত্রা সামনে নিয়ে ব্যাট করতে নেমে কেনিয়া ও রওয়ান্ডা উভয় দলই বিনা উইকেটে ৩৪ রান তুলে ম্যাচ জেতে।

    ৩. কেনিয়া ও রওয়ান্ডা, দু'দল ম্যাচ জিততে খরচ করে মাত্র ২.৩ ওভার বা ১৫টি করে বল।

    ভারত বনাম নিউজিল্যান্ড সিরিজের প্রথম ওয়ান ডে ম্যাচের লাইভ আপডেটে চোখ রাখতে ক্লিক করুন

    ৪. ১০৫ বল বাকি থাকতে ম্যাচ জেতে কেনিয়া ও রওয়ান্ড, যা ছেলেদের আন্তর্জাতিক টি-২০ ক্রিকেটে সব থেকে বেশি বল বাকি থাকতে ম্যাচ জয়ের যুগ্ম রেকর্ড।

    ৫. কেনিয়ার হয়ে সব থেকে বেশি ১৮ রান করেন ওবুয়া। রওয়ান্ডার হয়ে সব থেকে বেশি ১৮ রান করেন অর্কিড। অর্থাৎ, ২টি ম্যাচেই মালির প্রতিপক্ষ দলের হয়ে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত স্কোর ১৮।

    ৬. কেনিয়া ম্যাচের শেষ ৩টি বলে সংগ্রহ করে যথাক্রমে ৪, ১ ও ৬ রান। রওয়ান্ডাও ম্যাচের শেষ ৩টি বলে সংগ্রহ করে ৪, ১ ও ৬ রান।

    ৭. ২টি ম্যাচেই ছক্কা হাঁকিয়ে ম্যাচ জেতান তিনি, যাঁর ব্যক্তিগত স্কোর সর্বোচ্চ ১৮। অর্থাৎ, কেনিয়াকে ছক্কা মেরে ম্যাচ জেতান ওবুয়া। রওয়ান্ডাকে ছক্কা হাঁকিয়ে ম্যাচ জেতান অর্কিড।

    ৮. কেনিয়া ও রওয়ান্ড, উভয় দলই ১০ উইকেটের ব্যাবধানে ম্যাচ জেতে।

    মালি বনাম কেনিয়া ম্যাচের গতিপ্রকৃতি: শুরুতে ব্যাট করে মালি ৩০ রানে অল-আউট হয়ে যায়। পালটা ব্যাট করতে নেমে কেনিয়া ২.৩ ওভারে বিনা উইকেটে ৩৪ রান তুলে ম্যাচ জিতে যায়। ১০৫ বল বাকি থাকতে ১০ উইকেটে ম্যাচ জেতে কেনিয়া। ম্যাচে সর্বোচ্চ ১৮ রান করেন কেনিয়ার ওবুয়া।

    মালি বনাম রওয়ান্ডা ম্যাচের গতিপ্রকৃতি: শুরুতে ব্যাট করে মালি ৩০ রানে অল-আউট হয়ে যায়। পালটা ব্যাট করতে নেমে রওয়ান্ডা ২.৩ ওভারে বিনা উইকেটে ৩৪ রান তুলে ম্যাচ জিতে যায়। ১০৫ বল বাকি থাকতে ১০ উইকেটে ম্যাচ জেতে রওয়ান্ডা। ম্যাচে সর্বোচ্চ ১৮ রান করেন রওয়ান্ডার অর্কিড।
  • Link to this news (হিন্দুস্তান টাইমস)