জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকালে ওই এলাকায় হাঁটতে হাঁটতে এক ব্যক্তি পরিত্যক্ত ট্রলি ব্যাগটি খুঁজে পান। তিনি পুলিশে খবর দেন। সূরজকুণ্ড থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে ব্যাগটি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে। তার পর তা পাঠানো হয় ফরেন্সিক পরীক্ষার জন্য।
শ্রদ্ধার খুনের সঙ্গে এই ব্যাগের সম্পর্ক থাকতে পারে মনে করে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছিল দিল্লি পুলিশও। তবে ফরেন্সিক রিপোর্ট পাওয়ার পর সেই সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া হয়। মেহেরৌলির এসিপি বিনোদ নারাং জানান, আরাবল্লী পর্বত সংলগ্ন এলাকা থেকে উদ্ধার হওয়া দেহাংশের সঙ্গে শ্রদ্ধা হত্যাকাণ্ডের সম্পর্ক নেই। আপাতত দেহাংশ রাখা হয়েছে মর্গে।
পুলিশ সূত্রে খবর, পরিত্যক্ত ট্রলি ব্যাগ থেকে উদ্ধার হওয়া মৃতদেহের টুকরোগুলি অন্তত ২ মাস পুরনো। তবে তা পুরুষ না মহিলার, সে সম্পর্কে এখনও নিশ্চিত হতে পারেনি পুলিশ। ময়না তদন্তের পর এই ঘটনায় এফআইআর দায়ের করা হবে বলে জানিয়েছেন তদন্তকারীরা।