স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার বিকেলে একটি নির্মীয়মাণ বাড়িতে পাড়ার অন্য বাচ্চাদের সঙ্গেই খেলছিল সঞ্জয়। সেই সময়ই আচমকাই রোদছাউনি ভেঙে নীচে পড়ে যায় সে। তার মাথায় গুরুতর চোট লাগে। পড়শিরা তাকে উদ্ধার করে চুঁচুড়া ইমামবাড়া হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে সঞ্জয়কে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা।
প্রতিবেশীদের দাবি, বাড়ির মালিককে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে নিহত শিশুর পরিবারকে। এই ঘটনার পর বাড়ি মালিকের খোঁজ মেলেনি। চুঁচুড়া থানার পুলিশ সোমবার মৃতদেহ ময়নতদন্তের জন্য পাঠায়।
ছোটবেলা থেকেই ঠাকুমা দুর্গা দত্তের কাছে থাকে সঞ্জয়। নাতির মৃত্যুতে দুর্গা বলছেন, ‘‘আমার একটাই নাতি। ওর মা মারা যাওয়ার পর থেকে আমিই বড় করেছি। খেলতে খেলতে এ ভাবে মরে গেল, ভাবতেই পারছি না।’’