তিন অভিযুক্তের তরফে জামিনের আবেদন করেন তাঁদের আইনজীবীরা। হৃতেশের আইনজীবী সেলিম রহমান জামিনের আবেদনের পাশাপাশি নিকট আত্মীয়ের অন্ত্যেষ্টি ক্রিয়ার জন্য হৃতেশের প্যারোলে মুক্তির আবেদন করেন। তিনি বলেন, “ইডি জেল হেফাজতের আবেদন করেছে। সেই কারণে অন্ত্যেষ্টি ক্রিয়ার জন্য প্যারোলের আবেদন করা হচ্ছে।” ইডির আইনজীবীরা জামিনের বিরোধিতায় বলেন, “তিন অভিযুক্ত জেল হেফাজতে থাকা প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক-ঘনিষ্ঠ। অত্যন্ত প্রভাবশালী। জামিন মঞ্জুর হলে তদন্ত ধাক্কা খাবে। সাক্ষীদের প্রভাবিত করার সম্ভাবনা রয়েছে।”
আদালত সূত্রের খবর, বিচারক তিন অভিযুক্তের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন। পাশাপাশি হৃতেশের প্যারোলের অনুমতির খবরও মিলেছে।
এ দিন বিচারক ইডি আইনজীবীদের প্রশ্ন করেন, শান্তনু এক জন হিসাবরক্ষক। এটা তাঁর পেশা। তা হলে কী ভাবে তিনি দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত? ইডির আইনজীবীরা বলেন, “বেআইনি আর্থিক লেনদেনের অন্যতম মূল চক্রী হিসেবে তাঁর নাম তদন্তে উঠে এসেছে। শান্তনুর বিরুদ্ধে তথ্য ও সাক্ষ্য রয়েছে।”