জলপাইগুড়ির মুখ্য বনপাল বিকাশ ভি বলেন, ‘‘চিতাবাঘটি প্রায় ছ’বছর বয়সি পূর্ণবয়স্ক পুরুষ। সেটির প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো হয়েছে। আপাতত সে সুস্থ। পর্যবেক্ষণের পর চিতাবাঘটিকে গভীর জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হবে। বন দফতর পুরো ঘটনায় অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে কাজ করেছে।” তাঁর সংযোজন, ‘‘মানুষ ও বন্যপ্রাণীর মধ্যে সংঘর্ষ এড়াতে আমরা বিশেষ নজরদারি চালাচ্ছি। স্থানীয়দের অনুরোধ করা হচ্ছে, বনের কাছাকাছি এলাকায় রাতে একা চলাফেরা না করতে।’’
স্থানীয় বাসিন্দা গৌতম বর্মন বলেন, ‘‘গত তিন সপ্তাহ ধরে আমরা ভয়ে ছিলাম। রাতে বাচ্চাদের নিয়ে ঘরের দরজা বন্ধ করে রাখতাম। বন দফতর না এলে আমরা নিশ্চয়ই আরও বিপদে পড়তাম।” বনকর্মীরা জানিয়েছেন, ওই এলাকা জঙ্গলঘেঁষা হওয়ায় ভবিষ্যতে এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি এড়াতে স্থানীয়দের সতর্ক থাকতে হবে।