লালনের মৃত্যুর তদন্তে সোমবার রামপুরহাটে পৌঁছন সোমা। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টা নাগাদ তিনি রামপুরহাট আদালতে যান। এর পর তিনি স্থানীয় পুলিশের সঙ্গে বৈঠক সেরে বগটুইয়ে লালনের শ্বশুরবাড়িতে যান। সেখান থেকে তিনি যান সিবিআইয়ের অস্থায়ী ক্যাম্পে। যেখানে গত ১২ ডিসেম্বর লালনের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়েছিল।
লালন-মৃত্যুর তদন্তে বেশ কিছু অসঙ্গতি থাকার অভিযোগ তুলে ক’দিন আগেই কলকাতা হাই কোর্ট সঠিক তদন্তের জন্য সিআইডি-র ডিআইজিকে নির্দেশ দেয়। সেই নির্দেশ মতো সোমবার দুপুর দুটো নাগাদ রামপুরহাট সেচ কলোনির সার্কিট হাউসে ওঠেন সোমা দাস মিত্র। পৌঁছেই লালনের মৃত্যু-তদন্তে নিযুক্ত সিআইডি-র তিন আধিকারিকের সঙ্গে বৈঠক করেন। ওই বৈঠকে লালনের স্ত্রীকেও ডাকা হয়েছিল। দু’ঘণ্টারও বেশি সময় রেশমার সঙ্গে কথা বলেন সোমা। কী কথা হয়েছে, তা নিয়ে সংবাদমাধ্যমকে কিছু বলেননি রেশমা। তবে সিআইডি-র ডিআইজি তদন্তে আসায় তিনি খুশি বলে জানান।