শুক্রবার সকাল থেকে বোর্ডের দফতরে একের পর এক ফোন আসতে থাকে। সবার জিজ্ঞাস্য ছিল, কেমন আছেন পন্থ? কবে আবার ক্রিকেট ফেলতে পারবেন? বড় সড় চোট নেই তো? প্রথমটি বাদে বাকি কোনও প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেননি বোর্ডের কর্মীরা। তাঁরা প্রত্যেককেই জানান, ভাল আছেন পন্থ। শারীরিক অবস্থার উন্নতি হচ্ছে প্রতি মুহূর্তে। অনেকে আবার এ-ও জিজ্ঞাসা করেন, কোন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন পন্থ। সেই উত্তর দেওয়া হয়নি।
দুর্ঘটনার পর পন্থের সুস্থতা কামনা করে অনেকেই টুইট করেছেন। প্রায় ১০ ঘণ্টা পরে টুইটে বিরাট কোহলি লেখেন, “তাড়াতাড়ি ঠিক হয়ে ওঠো ঋষভ পন্থ। তোমার সুস্থতার জন্য প্রার্থনা করছি।” মাত্র দু’টি বাক্যে প্রাক্তন সতীর্থকে শুভেচ্ছা জানানোয় সমালোচনা করেছেন অনেক ক্রিকেট সমর্থকই। শুধু তাই নয়, কেন কোহলির বার্তা দিতে দেরি হল, সেটা নিয়েও সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে।
কোহলির আগেই অনেকে পন্থের সুস্থতা কামনা করে বার্তা দেন। সচিন তেন্ডুলকর লেখেন, “খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে ওঠা ঋষভ পন্থ। আমার সব প্রার্থনা তোমার সঙ্গে রয়েছে।” পাকিস্তানের প্রাক্তন ক্রিকেটার ওয়াসিম আক্রম লেখেন, “ঋষভ পন্থের দুর্ঘটনার ব্যাপারে দুঃখজনক খবর পাচ্ছি। আশা করি তরুণ ক্রিকেটার দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবে এবং ক্রিকেটে ফিরবে। প্রার্থনা রইল।”
ভারতীয় দলে ঋষভের সতীর্থ কেএল রাহুল লেখেন, “আমার সমস্ত ভালবাসা এবং শুভেচ্ছা রইল ঋষভ পন্থের জন্যে। দ্রুত এবং সফল ভাবে সুস্থ হয়ে ওঠো।” শুভমন গিল লেখেন, “বন্ধু ঋষভ পন্থের দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি। আশা করি তাড়াতাড়ি ক্রিকেট মাঠে ফিরতে পারবে।” যাঁকে সরিয়ে টেস্ট দলে নিজের জায়গা পাকা করেন পন্থ, সেই ঋদ্ধিমান সাহা লেখেন, “চ্যাম্প, তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে ওঠো। তোমার দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি।”