কী ধরনের প্রশ্ন করা হয়েছিল প্রার্থীদের?
সংবাদ সংস্থার খবর অনুযায়ী, প্রার্থীদের জিজ্ঞাসা করা হয়, ১) রোহিত শর্মার অধিনায়কত্বের মেয়াদ শেষ হলে পরের তিন বছরের জন্য কাকে অধিনায়ক করবেন? ২) বিভিন্ন ফরম্যাটে আগামী প্রজন্মের ক্রিকেটারদের মধ্যে কারা আমাদের তালিকায় রয়েছেন? ৩) অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জেতা দলের কোনও ক্রিকেটারকে কি সিনিয়র দলে খেলানোর সময় এসেছে? ৪) ঋষভ পন্থের অনুপস্থিতিতে কেএস ভরত বাদে অন্য কোনও ক্রিকেটারকে কি খেলানো যায়? ৫) বিশ্বকাপের আগে জুনিয়র এবং সিনিয়রদের মধ্যে ভারসাম্য রেখে কী ভাবে দল গঠন হতে পারে?
অশোক মলহোত্রার নেতৃত্বাধীন কমিটি এই প্রশ্নগুলি করে। মুখোমুখি সাক্ষাৎকারে অনেক প্রার্থীই সমস্যায় পড়েছেন। তবে বোর্ডের সূত্র জানালেন, চেতন এবং হরবিন্দরের পুনর্নিয়োগ কার্যত নিশ্চিত। উত্তর এবং মধ্যাঞ্চলই তাদের ভাবাচ্ছে। তিনি বলেন, “জুনিয়রদের নির্বাচক কমিটির চেয়ারম্যান এস শরথকেও বোর্ড আবেদন করতে বলেছে। নতুন প্রতিভার ব্যাপারে তিনি ভাল মতো জানেন।”
এ ছাড়া, পূর্বাঞ্চল থেকে এগিয়ে ওড়িশার প্রাক্তন ক্রিকেটার শিবসুন্দর দাস। পশ্চিমাঞ্চল থেকে এগিয়ে গুজরাতের মুকুন্দ পারমার। সূত্রের খবর, বিতর্ক এড়াতে এ বার নির্বাচকদের সঙ্গে মাত্র এক বছরের চুক্তি করা হবে। কিছু ক্রিকেটারের নাম দিয়ে অনেককে জিজ্ঞাসা করা হয়, টেস্টে তাঁদের পছন্দের ব্যাটিং পজিশন বলার জন্য।