পাকিস্তানের ওপেনার মজা করে বলেছেন, “সত্যি বলতে মাঝেমাঝে মনে হয় কাকাকে গিয়ে বলি, আমার কী দোষ?” এর পরেই তিনি বলেছেন, “আসলে কিছু কিছু জিনিস জীবনে না চাইতেই চলে আসে। সবাই বলে আমি ব্যাপারটাকে ভাল ভাবে সামাল দিয়েছি। কিন্তু আমার মনে হয়, পারিনি। স্রোতের সঙ্গে এগিয়ে গিয়েছি। আর কোনও বিকল্প ছিল না। আমি কঠোর পরিশ্রম করেই জাতীয় দলে এসেছি। দুটো অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ খেলেছি। ৪৫টা প্রথম শ্রেণির ম্যাচে ৫০-এর উপর গড় রয়েছে। তার পরেই জাতীয় দলে সুযোগ পেয়েছি।”
চাপের মুখেও তাঁর পাশে দাঁড়ানোর জন্য পাকিস্তানের অধিনায়ক বাবর আজমকে ধন্যবাদ দিয়েছেন ইমাম। বলেছেন, “মিথ্যা কথা বলব না, প্রথম দিকে একেবারেই চাপ সামলাতে পারতাম না। বুঝতেই পারতাম না কী করব। বাবরের নাম আলাদা করতে করতেই হবে। আমার পাশে দাঁড়িয়ে দুর্দান্ত ভূমিকা পালন করেছে। একসঙ্গে অনেক ক্রিকেট খেলেছি আগে। ও-ও কোনও সমস্যায় পড়লে আমরা একসঙ্গে আলোচনা করতাম। আমাদের পরিবারে সবাই লড়াকু। সহজে কেউ হাল ছাড়ি না। তাই আমিও ছাড়িনি। কঠোর পরিশ্রম করে গিয়েছি। আমার পাশেও ভাল মানুষেরাই ছিল।”