হতে পারে ক্লিশে তেলচিটে বালিশে
সত্যি কথা জমলে যেমন হয়
আর, কী রোদ্দুর যে উঠত আলোই যেন ঈশ্বর
দিনের মধ্যে ক্যাচ ধরেছি দশটা সূর্যোদয়
ওই তো হাঁটছি সত্যি তখন বড্ড রোগা
হিসেব করছি নোবেল পেতে দশ না বারো
বাজার বইতে এহাত ওহাত আউপাতালি
কোন বালিকা তোমরা কি ভাই বলতে পারো?
যেন তোমায় আনলাম দুরপাল্লার জানলায়
বাইরে সবাই এক সেকেণ্ডের শট
ভীষণ গরম স্যুপটায় যেই রেখেছি ওষ্ঠ
তোমার ঠোঁটে ফোসকা পড়ে তীব্র স্পিকটি নট
ওই যে হাঁটছি দিব্যি দুজন লরেল-হার্ডি
কুড়মুড়িয়ে মাড়িয়ে যাচ্ছি হিংসেদানা
ফাঁকা ক্লাসে জোর করেছি ঘাট হয়েছে
চলল এখন ফ্যাঁচফ্যাঁচানি রুমাল বেছে
এ ঘরে থাক ঝুরো সন্ধ্যে
নীচু মেঘের মতো রাত্রি
লাল রং
আলাপী বুড়ো এই ভরদুপুর
পথে রাংতাবাগান
কলকা করা বাক্য অসভ্য নাম সাক্ষর
পার্কে বেঞ্চি দৌড়ে আসছে আজকে আমার টার্ন
ওই যে হাঁটছি মুদ্রা দোষে নাকটা ঘষে
আড্ডা মানেই সেকেণ্ড হাফে খেলছি সোলো
গুজবো না শার্ট আমার পাড়া স্মার্ট পেরিয়ে
সে রোদ্দুরের স্মরণ সভাও লিখতে হল
ওই তো হাঁটছি এক পা টেনে স্ট্র্যাপটা ছেঁড়া
ঝাঁকড়া চুলে লাইন গাঁথা দশ বা বারো
একটা দুটো পাপ করেছি ছোট্ট দেখে
লেবুর গন্ধে ভর্তি জীবন বলতে পারো