তিনি বলেন,‘‘বিধানসভার অধিবেশন চলে মূলত কার্যবিবরণীর উপর ভিত্তি করে। কার্যবিবরণী কমিটি বৈঠক করে ঠিক করে অধিবেশনে কোনও প্রস্তাব বা কোনও বিল নিয়ে আলোচনা হবে। তাই অধিবেশন শুরু হলে কার্যবিবরণী বৈঠকে করে অধিবেশন কতদিন চলবে, তা ঠিক করা হবে।’’ নবান্ন সূত্রের খবর, ২২ তারিখ থেকে অধিবেশন শুরু করতে পরিষদীয় দফতর এবং বিধানসভা সচিবালয়ের মধ্যে যাবতীয় কাজকর্ম সম্পন্ন হয়ে যাবে আগামী সপ্তাহে।
শনিবার রাজ্যের চারটি বিধানসভা উপনির্বাচনের ফল প্রকাশিত হয়। মানিকতলায় সুপ্তি পাণ্ডে, বাগদায় মধুপর্ণা ঠাকুর, রানাঘাট দক্ষিণে মুকুটমণি অধিকারী এবং রায়গঞ্জে কৃষ্ণ কল্যাণী জয়ী হয়েছেন। শাসকদলের লক্ষ্য, যত দ্রুত সম্ভব এই বিধায়ককে শপথগ্রহণ করিয়ে বিধানসভার অধিবেশনে যোগদান করানো।
অন্যদিকে, ২১ জুলাইয়ের শহিদ দিবসের সমাবেশের জন্যও তৃণমূলের অন্দরে ব্যস্ততা তুঙ্গে। তাই বিধানসভা অধিবেশন শুরু নিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ দ্রুত সম্পন্ন করতে চাইছে বিধানসভা সচিবালয় এবং নবান্ন। তৃণমূল পরিষদীয় দল সূত্রে খবর, লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি-র বিপর্যয়ের পর অধিবেশনে পদ্মের বিধায়কদের চেপে ধরতে চাইছে শাসকদল। তাই এই অধিবেশনে দেশের নতুন ফৌজদারি আইনের বিরুদ্ধে প্রস্তাব আনতে পারে তৃণমূল।