RG Kar Live Update: ‘বিচার চাই, চেয়ার নয়’, স্বাস্থ্যভবনের ধরনা মঞ্চে ফিরে বার্তা ডাক্তারদের
প্রতিদিন | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের তরুণী চিকিৎসকের হত্যাকাণ্ডে তোলপাড় গোটা রাজ্য। নবান্ন ও জুনিয়র চিকিৎসকদের আলোচনা নিয়ে অব্যাহত দড়ি টানাটানি। আদৌ মিটবে সমস্যা? চিকিৎসকদের আন্দোলন সংক্রান্ত যাবতীয় খুঁটিনাটি তথ্যের জন্য নজর রাখুন লাইভ আপডেটে।
রাত ১০.০৬: আন্দোলনকারী চিকিৎসদের হুঁশিয়ারি সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের, “কর্মবিরতিতে থাকাদের ডাক্তারি পরীক্ষায় বসতে দেওয়া উচিত নয়। সরকারের কাছে আবেদন করছি, যাঁরা একমাসের বেশি চিকিৎসা করেননি, তাঁরা চিকিৎসক হওয়ার যোগ্য নয়।” রাত ৯.৪৫: কোন্নগরের চন্দনের মৃত্যুর প্রসঙ্গে শোকপ্রকাশ করে জুনিয়র চিকিৎসকরা আরও বলেন, ‘‘যে ভাই মারা গিয়েছে, তাঁর জন্য আমরা দুঃখিত। কিন্তু পরিষেবা চলছে। সিনিয়র চিকিৎসকেরা পরিশ্রম করছেন। আমরা এখনও বিশ্বাস করি আলোচনার মাধ্যমেই সমাধান সূত্র বেরিয়ে আসবে।’’রাত ৯.৩০: স্বাস্থ্যভবনের সামনে ধরনা মঞ্চে পৌঁছে জুনিয়র চিকিৎসকরা বলেন, ‘‘আমরা নবান্নের দুয়ারে পৌঁছে গিয়েছিলাম। কী চেয়েছিলাম? আমাদের বোনের সঙ্গে যে জঘন্য ঘটনা ঘটে গিয়েছে, তার বিচার। ভবিষ্যতে যাতে এমন ঘটনা আর না ঘটে, তার নিশ্চয়তা। তা নিশ্চিত করার জন্য যাঁরা এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত, যাঁরা ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে চেয়েছিলেন, তাঁদের শাস্তি চেয়েছিলাম। মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারের উপর ভরসা রেখেই আমরা গিয়েছিলাম। গত ৩৩ দিন ধরে আমরা রাস্তায়। দরকারে আরও ৩৩ দিন রাস্তায় পড়ে থাকব। কিন্তু বিচার আমাদের চাই। আমরা চেয়ার চাই না।’’
রাত ৮.৫৩: বৈঠক ভেস্তে যাওয়ায় দায়ী একমাত্র প্রশাসন, অভিযোগ আন্দোলনকারীদের।
সন্ধে ৭.৫২: জুনিয়র চিকিৎসকরা আরও বলেন, “আমরা আমাদের অবস্থান মঞ্চে ফেরত যাব। সেখান থেকে আন্দোলন চলবে। শুনলাম নবান্নের দরজা বন্ধ হয়ে গিয়েছে। তবে ভরসা রাখি, একদিন না একদিন নবান্নের দরজা খুলবেই।”
সন্ধে ৭.৪৫: সাংবাদিক বৈঠকে জুনিয়র চিকিৎসকরা। তাঁরা বলেন, “মুখ্যমন্ত্রীর ডাকে সাড়া দিয়ে খোলা মনেই আলোচনা করতে এসেছিলাম।৩০ জনের প্রতিনিধি দল এবং যেহেতু এই আন্দোলন বাংলার প্রতিটি মানুষের, তাই লাইভ স্ট্রিমিংয়ের দাবি জানিয়েছিলাম। আমরা নবান্নে শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে সহযোগিতা করি। মোবাইলও জমা দিই। কিন্তু তাঁরা জানান, লাইভ স্ট্রিমিংয়ের দাবি মানতে পারছেন না। আমরা বার বার জানতে চাই লাইভ স্ট্রিমিংয়ে কী সমস্যা? কিন্তু কিছু বলা হয়নি। এর পর আমরা বৃষ্টি মাথায় অপেক্ষা করছিলাম। অপেক্ষারত অবস্থায় জানতে পারলাম মুখ্যমন্ত্রী প্রেস বিবৃতি দিচ্ছেন। ভাইবোনের মতো ভেবে খোলা মনে আলোচনা করতে ডেকেছিলেন। কিন্তু কেন ঢুকলেন না জানি না। আমরা এসেছিলাম খোলা মনেই আলোচনা করতে। তাঁর এই মন্তব্যে আমরা ব্যথিত। আমরা যে ৫ দফা দাবি করেছি। তার মধ্যে উনি বললেন সেফটি, সিকিউরিটি নিয়ে আলোচনা করা হত। আজ ৩৪ দিনের মাথায় এই ঘটনা নিয়ে আলোচনা করা দরকার ছিল। প্রশাসনিক জটিলতায় আলোচনা না হওয়ায় আমরা যারপরনাই হতাশ। এই মানুষগুলি যদি পদে বহাল থাকে, তাহলে তদন্ত প্রক্রিয়া ব্যাহত হয়েছিল। আমরা ভেবেছিলাম আমাদের সব দাবিপূরণ হবে। আমরা আশা রাখি আমাদের দাবিপূরণ হবে। ওই চেয়ারটার প্রতি সম্পূর্ণ আস্থা রয়েছে। আশা রাখব, আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধান হবে। মুখ্যমন্ত্রীর উপর আস্থা আছে। ৩৪ দিন রাস্তায় আছি। প্রয়োজনে ৩৫ দিন থাকব। আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধান হবেই।”
সন্ধে ৭.৪০: বন্ধ হল নবান্ন সভাঘরের দরজা।
সন্ধে ৭.১৫: মমতা আরও বলেন, “আমাকে অনেক অসম্মান করা হয়েছে। আমাদের সরকারকে অনেক অসম্মান করা হচ্ছে। সোশাল মিডিয়ায় অনেক কুৎসা, অপপ্রচার হয়েছে। মানুষ তিলোত্তমার বিচার চাইতে এসেছে। আশা করি মানুষ বুঝতে পারছেন ওরা বিচার চায় না। ওরা চায় চেয়ার। আমি মানুষের স্বার্থে পদত্যাগ করতে রাজি আছি। আমার মুখ্যমন্ত্রীর পদ চাই না। আমি চাই তিলোত্তমার বিচার পাক। সাধারণ মানুষ চিকিৎসা পাক। আর তা না হলে আপনাদের যেমন আন্দোলন আছে, পরিবারগুলো আমাদের কাছে কৈফিয়ৎ চাইলে, দিতে হবে। সাধারণ মানুষ জবাব চাইলে, আমরাও জবাব দেব। তৈরি আছি।”
সন্ধে ৭.১২: মমতা আরও বলেন, “ধৈর্য ধরাটাও একটা পরীক্ষা। এতদিন ধরে ধৈর্য ধরেছি আমরা। তাও বলব কাজে যোগ দিন। ওদের মধ্যে অনেকে আলোচনা করতে চেয়েছিলেন। দু-তিনটি গ্রুপ চাননি। আমাদের হাতে এসমা-ও আছে। কিন্তু আমি মানবিক। দানবিকতার সাপোর্টার নই। আমি ইমার্জেন্সির সমর্থক নই। আমি আন্দোলনে আমার জন্ম হয়েছে। কারণ আমিও আন্দোলন করেছি। সেই সময় বামেদের কোনও মন্ত্রী আমার সঙ্গে দেখা করেননি। আমি ১৪ দিন ধরনা করেছিলাম সিঙ্গুরে আসেনি।”
সন্ধে ৭.০৪: সাংবাদিক বৈঠকে বামেদের দুষলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি আরও বলেন, “কারও যদি হার্ট অ্যাটাক হয়। এসএসকেএমে রোগীর ক্যাথিটার বদল করা হয়নি। দুই পা দিয়ে গলগল রক্তের বন্যা বেরচ্ছে। তাও কেউ নজর করেননি। বিক্রমের মা-ও তো কাঁদছেন। ওদের জন্য মোমবাতি জ্বালাব না? আর কতজন এভাবে মারা গিয়েছেন, সেই তথ্য আমরা খুঁজছি। আমার হৃদয় কাঁদছে। চিকিৎসকদের আমরা ভগবান বলে মনে করি। কিছু কিছু কাজ জরুরি পরিষেবা। আমরা ভেবেছিলাম ছোটরা এসে মনের কথা, মনের ব্যথা জানাবে। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ ছিল রাজ্য সরকার যা চাইবে, সিদ্ধান্ত নেব। তার পরেও আমরা বৈঠকের কথা বলছি। পর পর তিনদিন অপেক্ষা করেছি। চিরকাল বড়রা ছোটদের ভালোবাসে। বাংলার মানুষের আবেগের কাছ বলব। আপনাদের কাছে ক্ষমা চাইছি। সকলে ভেবেছিলেন আজ বৈঠকে সমস্যার সমাধান হবে। আমি ২ ঘণ্টা বসে আছি। ৩ দিন বসে আছি। তাও আসেনি। আবার ক্ষমা করে দিলাম। কাজে ফিরুন। আর্ত রোগীদের বাঁচান। ডিজি ও মুখ্যসচিবকে বলে দিচ্ছি ওরা আলোচনা করতে চাইলে আবার বসুন। কিন্তু আমি আর নেই। উই ওয়ান্ট জাস্টিস ফর কমন পিপল।”
সন্ধে ৬.৫৯: মমতা আরও বলেন, “বৈঠক ফলপ্রসূ হলে আমরা যৌথভাবে সাংবাদিক বৈঠক করতে পারতাম। রাগারাগি না করে, জেদাজেদি না করে, ডাক্তার ও রোগীদের স্বার্থে আমাদের সঙ্গে আলোচনায় বসুন। ছোটদের ক্ষমা করে দেওয়াই বড়দের ধর্ম। সৌজন্য। আমরা বলেছিলাম ১৫ জন আসবেন। তা সত্ত্বেও ওরা ৩৪ জন এসেছেন। আমরা তাতেও আপত্তি করিনি। কিন্তু ওরা সভাঘরে ঢুকলেনও না। কিন্তু দুঘণ্টা-আড়াই ঘণ্টা রোজ অপেক্ষা করানো হচ্ছে। বৈঠকে মোবাইল আনা নিষেধ। তাই আমিও আনিনি। কিন্তু যদি কোনও জরুরি মেসেজ আসত? আমার আবেদন থাকবে, আমি তিনবার চেষ্টা করলাম। ইতিমধ্যে ২৭ জন মানুষ মারা গিয়েছে। ৭ লক্ষ মানুষ পরিষেবা পাননি। দেড় হাজার জরুরি রোগীরা ৩২ দিন ধরে অপেক্ষা করছেন। রিষড়া সম্প্রতি একটি ছেলে মারা গিয়েছে। যেকোনও মৃত্যু মর্মান্তিক।”
সন্ধে ৬.৫৭: মমতা আরও বলেন, “৩ দিন ধরে সমানে অপেক্ষা করছি। ডাক্তাররা দেরি করে আসার পরেও কিছু মনে করিনি। বাংলার মানুষের সহানুভূতি আছে। আমরা সবাই চাই সিবিআই তাড়াতাড়ি বিচার করুক। এই নিয়ে আমাদের কোনও দ্বিচারিতা নেই। কেসটা এখন সিবিআইয়ের হাতে। সুপ্রিম কোর্টে বিচার চলছে। আজকে আমাদের আলোচনা ছিল বিশেষ করে হাসপাতালের পরিকাঠামো উন্নয়ন এবং নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করা।”
সন্ধে ৬.৫৩: মমতা বলেন, “আমরা ৩টে ভিডিও ক্যামেরা রেখেছিলাম। ওরা চাইলে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশমতো শেয়ার করতাম। যেহেতু সুপ্রিম কোর্টে মামলা বিচারাধীন, সিবিআই তদন্ত করছে, তাই লাইভ স্ট্রিমিং সম্ভব নয়।”
সন্ধে ৬.৫১: সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, “পৌনে ৫টা থেকে প্রায় সাতটা বাজে। আমরা ২ ঘণ্টা ১০ মিনিট হলের মধ্যে অপেক্ষা করছিলাম ডাক্তার ভাইবোনদের। তাঁদের শুভবুদ্ধির উদয় হবে। তাঁরা মিটিংয়ে আসবেন ভেবেছিলাম। আমরা-ওরা দুপক্ষই শর্ত দিয়েছিলাম। মুখ্যসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব, রাজ্য পুলিশের ডিজি, স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। কিন্তু ওঁরা আসলেন না। আমরা শুধু খোলা মনে আলোচনা করতে চাই। কোনও দড়ির বাঁধন নেই। হয়তো আলোচনা করতে করতে ৫টা নতুন অথবা পুরনো কথা আসতে পারে। এর আগে দুদিন আরও ২ ঘণ্টা ধরে অপেক্ষা করেছিলাম। যাই হোক, ওরা ছোট। আমাদের কাজে ওদের আবেগকে মর্যাদা দেওয়া। ”
সন্ধে ৬.৪৮: নবান্নের সভাঘরের বাইরে অপেক্ষায় চিকিৎসকরা।সন্ধে ৬.৩৯: স্বাস্থ্যভবনের সামনে ধরনা মঞ্চে বিচারের দাবিতে স্লোগান আন্দোলনকারী চিকিৎসকদের।
সন্ধে ৬.২২: মুখ্যসচিব বলেন, “জুনিয়র চিকিৎসকরা লাইভ স্ট্রিমিংয়ের কথা বলছেন। লাইভ স্ট্রিমিং যে হবে না, তা আগেই জানিয়েছিলাম। মুখ্যমন্ত্রী অপেক্ষা করছেন। সব কিছুর সীমা আছে।”
সন্ধে ৬.১৭: রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার বলেন, “যে বিষয়টি সাধারণ মানুষকে জানানোর প্রয়োজন আছে, সেখানে লাইভ স্ট্রিমিং হয়। এটা বিচারাধীন বিষয়। তাই জুনিয়র ডাক্তারদের বৈঠকের লাইভ সম্প্রচার করা সম্ভব নয়। সরকারের সদিচ্ছা আছে। রাজ্য সরকার খোলা মনে পরামর্শ চাইছে। আমরা ডাক্তারদের সঠিক পরিষেবা দিতে বদ্ধপরিকর। মুখ্যমন্ত্রী বৈঠক করবেন বলে অপেক্ষা করছেন।”
সন্ধে ৬.১৪: সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্যসচিব বলেন, “মেলের পরিপ্রেক্ষিতে বৈঠক করতে জুনিয়র চিকিৎসকরা একটু দেরিতে নবান্নে পৌঁছেছেন। ৫টা থেকে মুখ্যমন্ত্রী অপেক্ষা করছেন। আমরা ১৫ জন বলেছিলাম। ওরা ৩০-৩২ জন এসেছেন। আমরা তাঁদের বৈঠকে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানাই। কিন্তু ওঁরা বৈঠকের লাইভ সম্প্রদারের দাবি করেছেন। আমরা বলেছিলাম ভিডিও রেকর্ডিং করব। আমাদের আধিকারিক এবং আমরা ওঁদের সঙ্গে কথা বলেছিলাম। ওঁরা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করছেন। মুখ্যমন্ত্রী দেড় ঘণ্টা ধরে অপেক্ষা করছেন। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশমতো হাসপাতালের পরিকাঠামো উন্নয়নের কাজ করে ফেলেছি।”
সন্ধে ৬.১৩: সভাঘরের ভিতরে অপেক্ষায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।সন্ধে ৬.০৮: নবান্ন সভাঘরের বাইরে আন্দোলনকারী চিকিৎসক অমৃতা ভট্টাচার্যের সঙ্গে ফের কথা মুখ্যসচিবের। রয়েছেন স্বরাষ্ট্রসচিবও।সন্ধে ৬.০৫: নবান্ন সভাঘরের বাইরে রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার।
সন্ধে ৬: নবান্ন সভাঘরের বাইরে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা মুখ্যসচিব মনোজ পন্থের।বিকেল ৫.৫৭: জুনিয়র চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা হাওড়ার পুলিশ কমিশনার ও এডিজি সাউথ বেঙ্গলের।
বিকেল ৫.৪৭: নবান্নের বাইরে জিবি বৈঠকে জুনিয়র চিকিৎসকরা।
বিকেল ৫.৪৫: লাইভ স্ট্রিমিং না হলে বৈঠক নয়, সাফ জানালেন আন্দোলনকারীরা।
বিকেল ৫.৪৪: বৈঠকের লাইভ স্ট্রিমিংয়ের দাবি এখনও মানল না রাজ্য। প্রয়োজনে করা যেতে পারে অডিও রেকর্ডিও। তাই এখনও নবান্নের সভাঘরের বাইরে দাঁড়িয়ে জুনিয়র চিকিৎসকরা।
বিকেল ৫.৩৩: জুনিয়র চিকিৎসকদের একটি শর্ত মানল নবান্ন। বৈঠকে যোগ দিচ্ছেন ৩০ জন প্রতিনিধি।
বিকেল ৫.২৭: নবান্নের সামনে ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ স্লোগান আন্দোলনকারী চিকিৎসকদের।বিকেল ৫.২৪: কিঞ্জল নন্দ, অনিকেত মাহাতো, আরিফ আহমেদের নেতৃত্বে নবান্নে পৌঁছল জুনিয়র চিকিৎসকদের বাস।
বিকেল ৪.৫২: মহম্মদ সেলিম বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যখন প্রশাসনিক বৈঠক করেন, IPS-IAS দের ধমক দেন, তখন লাইভ স্ট্রিমিং করেন। তবে জুনিয়র চিকিৎসকদের সঙ্গে বৈঠকে আপত্তি কীসের? কতজন প্রতিনিধি যাবেন তা-ই বা নির্দিষ্ট করে দিচ্ছেন কেন?”বিকেল ৪.৩০: বাসে চড়ে নবান্নের পথে রওনা দিলেন আন্দোলনকারী চিকিৎসকরা।বিকেল ৪.০৬: আন্দোলনকারী চিকিৎসকরা বলেন, “আমরা মনে করি রাজ্য সরকার সদর্থক সাড়া দেবেন।”
বিকেল ৪.০২: আন্দোলনকারী চিকিৎসকরা বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী আমাদের ডেকেছেন। ৪টে ৪৫ মিনিটে আমাদের নবান্নে পৌঁছতে বলা হয়েছে। বাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আমরা অতি দ্রুত পৌঁছব। আমরা বৈঠকে যোগ দিতে চাই। রাজ্যের তরফে কিছু শর্ত বেঁধে দেওয়া হয়েছে। আমরা ৩০ জন প্রতিনিধি, লাইভ স্ট্রিমিংয়ের দাবি রয়েছে।”