• TMC রাজ্য সম্মেলন LIVE: ছাব্বিশে কত আসন লক্ষ্য তৃণমূলের? মেগা মঞ্চে টার্গেট বেঁধে দিলেন ‘সেনাপতি’ অভিষেক
    প্রতিদিন | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
  • আজ, নেতাজি ইন্ডোরে তৃণমূলের রাজ‌্য সম্মেলন। প্রধান বক্তা তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ‌্যায়। থাকবেন রাজ‌্য ও ভিন রাজ্যের পদাধিকারী-সহ দলের শীর্ষ নেতৃত্ব। স্টেডিয়ামের ভিতরে উপস্থিত হবে প্রায় ১৯ হাজার নেতা-কর্মী। ছাব্বিশের বিধানসভা নির্বাচনের আগে দলনেত্রী কী বলবেন, স্বাভাবিকভাবে সেদিকেই নজর রয়েছে দলীয় নেতৃত্বের। প্রতি মুহূর্তের LIVE UPDATE:

    বেলা ১২.০৪: অভিষেকের কথায়, “খবরে দেখাচ্ছে, আমার বিরুদ্ধে নাকি সিবিআই চার্জশিট দিয়েছে। দু’জায়গায় খালি আমার নাম লিখেছে। কে অভিষেক, বাড়ি কোথায়, কোনও পরিচয় লেখা নেই। সিবিআই ভাববাচ্যে কথা বলছে। ওদের এই ভয় আমার ভাল লেগেছে। আমি কথা পালটাই না। আগেও বলেছিলাম, কেউ কোনও দুর্নীতি প্রমাণ করতে পারলে, ফাঁসির মঞ্চে চলে যাব।”

    বেলা ১২.১০: ২১৫-এর বেশি আসন নিয়ে ছাব্বিশের ক্ষমতায় আসবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। টার্টেট বেঁধে দিলেন অভিষেক। তাঁর কথায়, “২০১৪ থেকে একটা হলেও আসন বাড়াতে হবে। বিজেপি-সিপিএম-কংগ্রেসকে এক ছটাক জমিও ছাড়ব না। একাই লড়াই করব।”

    বেলা ১২.০৭: বিজেপিকে এজেন্সি খোঁচা অভিষেকের। বললেন, “বিজেপির কাছে সিবিআই-ইডি-ইনকাম ট্যাক্স-সংবাদ মাধ্যমের একাংশ আছে। কিন্তু বুক দিয়ে আগলে রাখার মতো একজনও কর্মী তৈরি করতে পারেনি ওরা।”

    বেলা ১২.০৩: অভিষেকের বক্তব্যে উঠে এল সন্দেশখালি ইস্যু। বললেন, “আজ থেকে ঠিক একবছর আগে ২৭ ফেব্রুয়ারি বাংলায় কী পরিস্থিতি ছিল। কীভাবে বসিরহাটের একটা ঘটনাকে কেন্দ্র করে বাংলাকে কলুষিত করার চক্রান্তক বিরোধীরা করেছিল। মানুষ তাঁর যোগ্য জবাব দিয়েছে লোকসভা নির্বাচনে ২২ টি। বিজেপির ১৮ টা আসন ছিল। কুৎসার কারণে ১২ টা আসনে নেমে এসেছে। ২০২৪ সালে নির্বাচন লড়ার সময় বলেছিলাম, আমরা মানুষের পাশে আছি।”

    বেলা ১২.০১: অভিষেকের ভাষণের শুরুতেই হট্টগোলের কর্মীদের। সঙ্গে সঙ্গে দলনেত্রীর ধমক, “শান্ত থাকুন। ডিসিপ্লিন মেইনটেন করুন।”

    বেলা ১২.০০: বক্তব্য শুরু করলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। মমতাকে কৃতজ্ঞতা, প্রণাম, অভিনন্দন জানিয়ে ভাষণ শুরু। 

    সকাল ১১.৫৭: বক্তব্য রাখছেন সুব্রত বক্সি। তুলে ধরছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজনৈতিক জীবনের ইতিহাস। ভোটারদের সচিত্র পরিচয়পত্র জন্য প্রথম আন্দোলন করেন মমতা। দাবি সুব্রতর। 

    সকাল ১১.৫১: নেতাজি ইন্ডোরে পৌঁছলেন দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। 

    সকাল ১১.৪৫: মঞ্চে তৃণমূলের রাজ্য কমিটির সভাপতি সুব্রত বক্সি। 

    সকাল ১১.৪১: ইন্ডোরের স্টেডিয়ামে চলছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। মঞ্চে একমাত্র মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি। কে কোথায় বসবেন, নাম লিখে নির্দিষ্ট করা হয়েছে চেয়ার। 

    সকাল ১১.৩৫: ভিড়ের চাপে দরজার কাঁচ ভেঙে হাত কাটল ক্রেতা সুরক্ষা মন্ত্রী তথা দক্ষিণ দিনাজপুরের হরিরামপুরের বিধায়ক বিপ্লব মিত্রর। তাঁকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। চিকিৎসা চলছে।

    সকাল ১১:৩০ আগামী একবছর এবং তার পরেও একজোট থাকব, সভায় যোগ দেওয়ার আগে বার্তা ব্রাত্য বসুর।

    সকাল ১১.১৫: হাজির বীরভূমের ‘বাঘ’ অনুব্রত মণ্ডল। 

    সকাল ১১.০৬: এলেন হুগলির সাংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর কথায়, “দিদি কী বার্তা দেন, সেটাই শুনব। আমরা একজোট হয়ে আছি, একজোট হয়ে থাকব। এটাই বড় কথা।”

    সকাল ১১.০০: কিছুদিন আগেই রেশন দুর্নীতি মামলায় জেল থেকে ছাড়া পেয়েছেন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। এদিনের সমাবেশে স্বমেজাজে হাজির তিনি। বললেন, “রাজনীতি নেশা, ছেড়ে থাকতে পারি?”

    সকাল ১০.৫০: একই সুর দমদমের সাংসদ সৌগত রায়ের মুখেও। তিনিও বলছেন, “দলের সর্বোচ্চ নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর কথা শুনতে আমরা এসেছি। বিধানসভা নির্বাচন পর্যন্ত দলের সংগঠন কোন পথে এগোবে, নেত্রী সেই বার্তা দেবেন। নির্বাচনে দলের সুর আজই বেঁধে দেবেন নেত্রী। সেই কথা শুনতেই আজ আসা।’’

    সকাল ১০.৩৬: ছাব্বিশের আগে কী বার্তা দেবেন মমতা, তার অপেক্ষায় দলীয় নেতা-কর্মীরা। বলছেন কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্র। তাঁর দাবি, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই সুপ্রিমো। ওঁরই দল। চারিদিকে মমতারই ছবি। আমাদের বুক কাটলেও মমতার ছবি।”

    সকাল ১০.৩০: ইন্ডোরে নেতা-কর্মীরা আসতে শুরু করে দিয়েছেন সকাল থেকেই। দলীয় পতাকায় মুড়ে ফেলা হয়েছে গোটা এলাকা। বিভিন্ন জেলার নেতা-কর্মীদের জন্য আলাদা-আলাদা কাউন্টার করা হয়েছে। 

    সকাল ১০.০০: বুধবার রাতের মধ্যেই নেতাজি ইন্ডোর চত্বর কার্যত আমন্ত্রিত দলীয় নেতা-কর্মীদের দখলে চলে গিয়েছে। উৎসাহী কর্মীদের ভিড়ও স্বাভাবিকভাবেই অনেক বেশি। ইন্ডোরে মমতার বক্তব‌্য শোনার জন‌্য পাশের ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্রে জায়ান্ট স্ক্রিনের ব‌্যবস্থা হয়েছে। বুথস্তরে আরও বড় আকারে মমতার ভাষণ সরাসরি সম্প্রচারের জন‌্য রাজ‌্যজুড়ে জায়ান্ট স্ক্রিন বসানোর উদ্যোগ নিয়েছেন নেতা-কর্মীরা। 
  • Link to this news (প্রতিদিন)