• হানিমুনে দিঘা গেলে এবার উপরি পাওনা…, বলছেন তৃণমূল সাংসদ জুন
    প্রতিদিন | ২৯ এপ্রিল ২০২৫
  • সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: জগন্নাথের কৃপায় লক্ষ্মীলাভ হবে দিঘার। মন্দিরের হাত ধরে বদল আসতে পারে সৈকত নগরীর পর্যটনেও। বহু দম্পতি বিয়ের পর সমুদ্রের নৈসর্গিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে মধুচন্দ্রিমায় সারতে আসেন দিঘায়। এবার থেকে তাঁরা একেবারে জগন্নাথদেবের আশীর্বাদ নিয়ে বাড়ি ফিরতে পারবেন। বলছেন তৃণমূল সাংসদ জুন মালিয়া। তাঁর কথায়, এটা উপরি পাওনা।

    গত এক দশকে শ্রী ফিরেছে রাজ্যের সৈকত নগরী দিঘার। বাঁধানো হয়েছে সমুদ্রের পার। চওড়া ও পাকা হয়েছে রাস্তা। আলো বসেছে। সবমিলিয়ে নবরূপে সেজে উঠেছে দিঘা। পর্যটকদের নিরাপত্তায় জোর দিয়ে নেওয়াহয়েছে বিশেষ ব্যবস্থা। ফলে আট থেকে আশি সকলের পছন্দের ‘উইকেন্ড ডেস্টিনেশন’ হয়ে উঠেছে দিঘা। একদিকে নীল দিগন্তে বিলীন হওয়া জলরাশি অন্যদিকে হরেক ধরনের মাছের স্বাদ। একদিকে ঝাউবনের হাতছানি অন্যদিকে শামুক-ঝিনুকের পাঁচশো থেকে পাঁচ হাজার, পকেটের রেস্তমতো খরচ করলেই মেলে দেদার মজা। এবার সস্তার এই ‘উইকেন্ড গেটওয়ে’-র দিঘার পালকে যুক্ত হয়েছে নতুন পালক-মন্দির পর্যটন। আগামিকাল মন্দিরের দ্বারোদঘাটন। সেই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার পাশাপাশি ব্যবস্থাপনা খতিয়ে দেখতে ইতিমধ্য়ে দিঘায় পৌঁছে গিয়েছেন তারকা সাংসদ জুন মালিয়া।

    জুন বলেন, “বাংলার মানুষ আধ্যাত্মিক। চৈতন্যদেবের জন্ম হয়েছে এখানে। সেখানে মন্দিরের দ্বারোদঘাটনে ঐতিহাসিক মুহূর্ত তৈরি হতে চলেছে।” তাঁর আরও সংযোজন, “দিঘা এমনিতেই সুন্দর। মধ্যবিত্ত বাঙালির হানিমুন স্পটও বটে। সেখানে এই মন্দির সংযোজন। ফলে যাঁরা নতুন বিয়ে করে এখানে আসবে তাঁরা শুধু হানিমুনই করতে আসবে না, জগন্নাথ দেবের আশীর্বাদ নিয়ে যেতে পারবে।”
  • Link to this news (প্রতিদিন)