সেই ঘটনার একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে মেঝেতে বসে রয়েছে পড়ুয়ারা। শিক্ষক চেয়ারে বসে রয়েছেন। তাঁর সামনে একটি টেবিল। তার নীচে লুকিয়ে রাখা একটি বিয়ারের ক্যান। ক্লাসে বসে শিক্ষক মদ্যপান করছেন এই খবর পেয়েছিলেন স্কুলেরই এক কর্মী। তখনই তিনি সেই ঘটনা ক্যামেরাবন্দি করেন। ওই কর্মীকে দেখে বিয়ারের ক্যান লুকানোর চেষ্টা করেন শিক্ষক। কিন্তু শেষরক্ষা হয়নি।
এর পরই ভিডিয়োটি সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। সেটি ছড়িয়ে পড়তেই জেলা শিক্ষা মহলে শোরগোল পড়ে যায়। তার পরই শিক্ষককে বরখাস্ত করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত শিক্ষকের নাম শৈলেন্দ্র গৌতম। যদিও ভিডিয়োটির সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার অনলাইন।
জেলাশাসক রমেশ রঞ্জনের কাছে এ বিষয়ে অভিযোগ জমা পড়েছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য তিন সদস্যের একটি কমিটিও গঠন করা হয়েছে। দিল্লির মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন স্বাতী মালিওয়াল ভিডিয়োটি টুইটারে শেয়ার করেছেন। উত্তরপ্রদেশ পুলিশকে ট্যাগ করে অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে যথাযথ পদক্ষেপ করার আর্জি জানিয়েছেন।