জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: শেষমেশ সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের কন্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহ। বেজায় চাপে কালীঘাটের কাকু। সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের কণ্ঠস্বর পেতে কাল সন্ধ থেকেই তত্পর হয়ে ওঠে ইডি। অ্যাম্বুল্যান্সে চড়িয়েই এসএককেএম থেকে জোকা ইএসআইয়ে আনা হয় সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে। কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহে সাউন্ডপ্রুফ রুম। ENT-দের তত্ত্বাবধানে নমুনা সংগ্রহ। ভয়েস টেস্টের জন্য রাত্রি ৯.৫০ মিনিটে জোকা ESI হাসপাতালে নিয়ে আসা হয় কালিঘাটের কাকু হিসেবে পরিচিত সুজয় কৃষ্ণকে।
মুখ খুললেই বিপদ? আঁচ পেয়েই কি শেষমুহূর্তেও টালবাহানা কালীঘাটের কাকুর? ইডি সূত্রের খবরে জল্পনা। ESI জোকাতেও তদন্তে অসহযোগিতার চেষ্টা। খাটল না কোনও জারিজুরি। এজেন্সির চাপে শেষমেষ কণ্ঠস্বর দিতেই হল সুজয় ভদ্রকে। হাসপাতালে প্রথমে তার মেডিকেল টেস্ট হয়। শারীরিকভাবে ভয়েস টেস্টের জন্য চিকিৎসকরা জানানোর পর তার ভয়েস টেস্ট নেওয়া হয়।প্রথমদিকে সহযোগিতা না করলেও পরে ভয়েস টেস্ট নেওয়া হয়েছে বলে ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে। প্রায় আড়াই ঘন্টা পর তাকে জোকা হাসপাতাল থেকে বের করা হয়। এসএসকেএমের কার্ডিওলজি বিভাগে ফের তাকে নিয়ে আসা হয়। জোকা হাসপাতাল থেকে বের হওয়ার সময় ও এসএসকেএম হাসপাতালে ঢোকানোর সময় তাকে একাধিক প্রশ্ন করা হলেও কিছু বলতে চাননি তিনি।রাতে ভয়েস স্যাম্পল দিয়ে ফের কার্ডিওলজির এসি কেবিন-১এ কালিঘাটের কাকু। হাসপাতাল সূত্রে খবর তিনি স্থিতিশীল রয়েছেন।