বিশ্বজিৎ অধিকারী পরিবারের বড় ছেলে। তাঁর বয়স ৩৬। তাঁর স্ত্রী নবনীতা আধকারী। বিশ্বজিৎ অধিকারীর ১০ বছরের এক পুত্রসন্তানও আছে। স্থানীয় ও পরিবারসূত্রে জানা গিয়েছে, বিশ্বজিৎ ২০০৬ সালে সিআরপিএফ-এ চাকরি পেয়েছিলেন। কাশ্মীরে ১১০ নম্বর ব্যাটেলিয়নে কর্মরত ছিলেন তিনি।গতকাল শনিবার সন্ধে ৬টা নাগাদ কাশ্মীরের ব্যাটেলিয়ন থেকে ফোন করা হয় শহিদ বিশ্বজিৎ অধিকারীর স্ত্রীকে। ব্যাটেলিয়ন থেকে ফোন করে নবনীতা অধিকারীকে বলা হয়, মাথায় গুলি লেগে মৃত্যু হয়েছে বিশ্বজিতের। শনিবার সন্ধে ৬টা নাগাদ প্রথমে পরিবারের কাছে খবর আসে। পরে কীর্নাহার থানার পুলিস শহিদ পরিবারের কাছে এসে খবরটি দেয়।কাশ্মীর থাকে কাশ্মীরেই! ডিসেম্বরের শেষের দিকে জম্মু কাশ্মীরের পুঞ্চে সেনাবাহিনীর ট্রাকের উপর ঘটেছিল জঙ্গি হামলা। জঙ্গিদের সঙ্গে সেনাবাহিনীর গুলির লড়াই। তাতে প্রাথমিক ভাবে মারা গিয়েছিলেন ৩ সেনা জওয়ান, আহত হয়েছিলেন আরও ৩ জন।