অয়ন ঘোষাল: কসবা পরিবহন ভবনের ভিতরে একটি সিএনজি পেট্রোল পাম্প আছে। গতিধারা প্রকল্পের সমস্ত গাড়ি, যেমন ট্যাক্সি, ওলা, উবার ওখান থেকে সিএনজি নেয়।সোমবার সকাল থেকে সেখানে সিএনজি সাপ্লাই নেই। তাই জ্বালানি ভরতে আসা গাড়ির চালকরা গেট আটকে দেয়। তাঁরা জানান কাউকে ভিতরে ঢুকে তেল নিতে দেবেন না।
আন্দোলন বাড়তে বাড়তে একসময় রাস্তায় উঠে আসে। সামিল হয়েছিলেন প্রায় ২০০ সিএনজি কমার্শিয়াল গাড়ির চালক।এই সময়ে মাধ্যমিক চলছে। এই অবস্থায় প্রায় ৪৫ মিনিটের জন্য সম্পূর্ন বন্ধ হয়ে যায় রুবি মোড় থেকে উত্তর অর্থাৎ সায়েন্স সিটির দিকের বাইপাসের রাস্তা।পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝে কসবা থানা থেকে ছুটে আসেন পুলিস আধিকারিক ও কর্মীরা। তারা বুঝিয়ে আশ্বস্ত করায় আজকের মতো অবরোধ ওঠে।দুই মাস সময় চাওয়া হয়েছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে। বলা হয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ব তেল কোম্পানিগুলির সঙ্গে কথা বলে ২ মাসের মধ্যে এখানে সিএনজি পাম্প বাড়ানো হবে।৭ দিনের মধ্যে এই বিষয়ে নির্দিষ্ট নির্দেশিকা দেওয়া হবে। পাম্পের সংখ্যা না বাড়লে ২ মাস পর ১০০০ গাড়ি সহ পথ অবরোধের হুঁশিয়ারি দিয়ে আজকের মতো আন্দোলন প্রত্যাহার করা হয়।