বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারি- পাকিস্তানে ১২তম জাতীয় সাধারণ নির্বাচন। ভোটার সংখ্যা ১২.৮৫ কোটি। যা পাকিস্তানের মোট জনসংখ্যা (২৪.১ কোটি)-র অর্ধেক। এই ভোটের মাধ্যমে পাকিস্তানের নতুন জাতীয় পরিষদ, পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ, চারটি প্রাদেশিক আইনসভা তৈরি হবে। ভারতের মতই, ‘ফার্স্ট-পাস্ট-দ্য-পোস্ট’ পদ্ধতি নির্বাচনে ব্যবহৃত হবে। পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদে ২০৬৬ জন সদস্য নির্বাচিত হবেন। এর মধ্যে ৬০টি আসন মহিলাদের জন্য, ১০টি আসন অমুসলিমদের জন্য সংরক্ষিত। ভারত মনে করে, পাকিস্তানে গণতন্ত্র কোনওদিনই ছিল না। সেনা ওই প্রতিবেশী দেশে যাবতীয় কলকাঠি নাড়ে। তাই, সেনাপ্রধানের পরিবর্তনই পাকিস্তানে ক্ষমতার প্রকৃত হস্তান্তর। যা গণতান্ত্রিক কায়দায় নির্বাচনের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের ঠিক উলটো।