সকালেই প্রোমোটার রাজীবের বাড়ির চারপাশ ঘিরে নেয় কেন্দ্রীয় বাহিনী। রাজীব দে-এর একইসঙ্গে তিনটি বাড়িতেই তল্লাশি চালাচ্ছে কেন্দ্রীয় এজেন্সি। জানা গিয়েছে, রাজীবের গড়িয়ার নাকতলার বাড়ি পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বাড়ির ঢিল ছোড়া দূরে। স্থানীয় সূত্রে খবর, ২০০৩ সাল থেকে এটাই রাজীবের ঠিকানা। ইডি সূত্রে খবর, বিপুল পরিমাণ কালো টাকা দিয়ে বাজারে ব্যবসা করেছেন পার্থ ঘনিষ্ঠ রাজীব। এমনকি এই প্রোমোটারের নামে একাধিক বেনামি সম্পত্তি রয়েছে বলেও ইডি সূত্রে দাবি। এর আগেও ৩-৪ বার রাজীবকে নোটিস পাঠিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল ইডি।আরও জানা গিয়েছে, পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের দাদা, গৌতম চট্টোপাধ্যায় তাঁর স্মৃতির উদ্দেশ্যে একটি বড় মন্দির তৈরি করা হয়েছে এই নাকতলায়। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বাড়ির কাছে এবং এই মন্দির তৈরি করেছেন রাজীব দে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এই মন্দিরে রাজীব দে এবং পার্থ চট্টোপাধ্যায় প্রায় সময়ই আসতেন এবং পুজো দিতেন।