• লীলা মজুমদার স্মারক বক্তৃতা
    আজকাল | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
  • সঙ্কর্ষণ বন্দ্যোপাধ্যায়: বাঙালি যে দুটি পরিবারকে নিয়ে গর্ব করে, তার একটি যদি হয় ঠাকুর পরিবার তবে অন্যটি রায় পরিবার। সেই রায় পরিবারের মেয়ে লীলা মজুমদার। একের পর এক লেখায় ছোট থেকে বড় সবার প্রিয় হয়ে উঠেছিলেন লীলা মজুমদার। ছোটদের জন্য লেখায় তুলে ধরেছেন নানান মজার মজার গল্প। তেমনই চারটি গল্পের বই "আজগুবি", "গুপি পানুর কীর্তিকলাপ", "ভূতের ডায়েরি" এবং "পুরাণের গল্প" রবিবার প্রকাশিত হলো রোটারি সদনে। বই প্রকাশ অনুষ্ঠানে ছিলেন, সন্দীপ রায়, প্রসাদরঞ্জন রায়, রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়, শ্রীলতা বন্দ্যোপাধ্যায়, সব্যসাচী চক্রবর্তী। এদিন আরো প্রকাশিত হলো সব্যসাচী চক্রবর্তীর লেখা "ফেলুদার সঙ্গে পাঁচ দশক" এবং ভবানীপ্রসাদ স্মারক-গ্রন্থ।বিচিত্রপত্র গ্রন্থন বিভাগ" আয়োজিত এবং "সন্দেশ", "বিচিত্রপত্র" ও "কিংবদন্তী" নিবেদিত লীলা মজুমদার স্মারক বক্তৃতার এবার ছিল তৃতীয় বর্ষ। এবারের বক্তা রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর কথায় উঠে আসে, লীলা মজুমদার পড়তে যতটাই ভালো লাগে ভালোলাগার বিষয়টা বুঝিয়ে বলাটা ততটাই শক্ত। এই স্মারক বক্তৃতায় যেন নতুন করে আবিষ্কৃত হলেন লীলা মজুমদার। শিশির কুমার মজুমদার শতবর্ষ স্মারক পুরস্কার মরণোত্তর পেলেন ভবানীপ্রসাদ মজুমদার। তাঁর স্ত্রী পদ্মা মজুমদারের হাতে স্মারক তুলে দেন সন্দীপ রায়। ভবানীপ্রসাদ মজুমদার প্রসঙ্গে স্মৃতিচারণ করেন শোভন শেঠ। শিশিরকুমার মজুমদার শতবর্ষ উপলক্ষে লেখক শিশিরকুমারকে নিয়ে স্মৃতিচারণ করেন রাহুল মজুমদার। শেষে দেখানো হয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গীতিনাট্য অবলম্বনে সন্দীপ রায়ের নাট্যচিত্র "মায়ার খেলা"। চিত্র প্রদর্শনের আগে সন্দীপ রায়ের সঙ্গে সুশোভন অধিকারী মনোজ্ঞ আলোচনা হল।  ছবি : বিপ্লব মৈত্র।
  • Link to this news (আজকাল)