• জীবনের দ্বিতীয় টেস্টেই সেরার তকমা, সাফল্যের মন্ত্র ফাঁস জুরেলের...
    আজকাল | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
  • আজকাল ওয়েবডেস্ক: সবেমাত্র কেরিয়ারের দ্বিতীয় টেস্ট। তাতেই ম্যাচের সেরা। দুই ইনিংসে গুরুত্বপূর্ণ সময় রান পাওয়ার পাশাপাশি গ্লাভস হাতে পাঁচটি শিকার। শুধুমাত্র তাই নয়, যে পিচে ব্যাট করতে হিমশিম খায় তাবড় তাবড় ব্যাটাররা, রাঁচির সেই উইকেটই সাবলীল দেখায় ধ্রুব জুরেলকে। প্রথম ইনিংসে তাঁর ৯০ রান পার্থক্য গড়ে দিয়েছে। দ্বিতীয় ইনিংসেও দলকে জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন। একটা সময় ১২০ রানে ৫ উইকেট হারায় ভারত। তখনও জয়ের জন্য ৭২ রান বাকি। উইকেটের অন্য প্রান্তে শুভমন গিল। ভারতের শেষ ব্যাটিং জুটি। এই অবস্থায় আবার একটি ম্যাচ জেতানো ইনিংস খেলেন ধ্রুব। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট জীবন সবে শুরু হয়েছে। তারমধ্যে দ্বিতীয় ইনিংসে মাথা ঠান্ডা রেখে কিভাবে দলকে বৈতরণী পেরোতে সাহায্য করলেন? দলের বিপদের সময় কী ভাবনা নিয়ে ক্রিজে নেমেছিলেন? ধ্রুব বলেন, "আমরা শেষপর্যন্ত খেলব বলে ঠিক করেছিলাম। আমরা ১০ রান সেট করে এগোচ্ছিলাম। একটা করে সেট ধরে এগোচ্ছিলাম।‌ সেটাই কাজে দিয়েছে। আমি পরিস্থিতি অনুযায়ী খেলেছি। প্রথম ইনিংসে আমাদের একটা ন্যূনতম রান দরকার ছিল। জানতাম প্রথম ইনিংসে যত বেশি রান করতে পারব, তত ভাল। কারণ তাহলে দ্বিতীয় ইনিংসে কম রান করতে হবে। চতুর্থ ইনিংসে আমাদেরই ব্যাট করতে হত। এটা মাথায় রেখেই এগিয়েছি। অ্যান্ডারসন, উডদের আমি টিভিতে দেখেছি। ওদের বিরুদ্ধে খেলতে পেরে ভাল লাগছে।" ৯০ রানের পথে লোয়ার অর্ডারের সঙ্গে খেলতে হয় জুরেলকে। তাঁর সঙ্গে কুলদীপ যাদবের পার্টনারশিপ ভারতকে ম্যাচে টিকিয়ে রাখে। তাই টেলএন্ডারদেরও কৃতিত্ব দেন। জুরেল বলেন, "প্রথম ইনিংসের শেষদিকে কয়েকটা পার্টনারশিপ হয়েছিল। তাই ওদেরও কৃতিত্ব দিতে হবে। আমি শুধু বল অনুযায়ী খেলার চেষ্টা করেছি। বেশি কিছু ভাবিনি।" কাকতালীয়ভাবে ধোনির শহর রাঁচিতেই উত্থান হল ভবিষ্যতের ধোনির। 
  • Link to this news (আজকাল)