আজকাল ওয়েবডেস্ক: সন্দেশখালির আবহে রাজ্য বেজে গিয়েছে লোকসভা নির্বাচনের দামামা। ভোটের দিন ঘোষণা হওয়ার আগে থেকেই তৎপর কমিশন। প্রায় প্রতিদিনই বৈঠকে বসছেন কমিশনের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব। বিভিন্ন জেলার দায়িত্বে থাকা অধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক সারছেন তিনি। বুধবারও বিকেল ৫টা থেকে শুরু হয় বৈঠক। সেখানে উপস্থিত ছিলেন উত্তর ২৪ পরগনা ও দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সুমিত গুপ্ত এবং শরদ কুমার দ্বিবেদী। এছাড়াও কলকাতার দায়িত্বে থাকা নির্বাচনী আধিকারিকরাও উপস্থিত ছিলেন বৈঠকে। জানানো হয়েছে, ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হওয়ার পর আদর্শ আচরণবিধি লঙ্ঘন করে, এমন কোনও পোস্টার বা ব্যানার শহরে রাখা চলবে না। পোস্টারগুলি সরিয়ে ফেলতে হবে ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই। বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় রাজ্যের ৩৫ টি পুলিশ জেলাতেই কেন্দ্রীয় বাহিনীকে সমানভাবে ভাগ করে দেওয়া হবে।। আগামী ১ মার্চ রাজ্যে আসবে ১০০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী এবং এর ৭ মার্চ আরও ৫০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী আসবে। জেলার গুরুত্ব এবং সামগ্রিক পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেই সেই অনুপাতে পাঠানো হবে কেন্দ্রীয় বাহিনী। বুধবার রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তরে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়ে জরুরি বৈঠকের পরে এমনই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। কমিশন সূত্রে খবর, এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে কথা বলা হয়েছে বিভিন্ন এজেন্সি এবং পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গেও।