এই আইন সাম্প্রাদায়িক বলে দাবি করেছিল দেশের বিজেপি বিরোধী দলগুলো। করোনাকালের আগে থেকেই দেশের নানা প্রান্তে সিএএ বিরোধী আন্দোলন শুরু হয়। বাংলায় সিএএ কার্যকর করতে দেওয়া হবে না বলে ঘোষণা করেছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী। কেন্দ্রীয় সরকারের এদিনের ঘোষণার আগেই তোপ দাগেন তিনি। বলে দেন, ‘ কোনও বৈষম্য মানব না। এই জন্যই কি তাহলে মতুয়াদের আধার কার্ড বাতিল করা হচ্ছিল? যাঁরা এতদিন এই রাজ্যে আছেন, লেখাপড়া করছেন, তাঁদের নাগরিকত্ব কাড়ার চেষ্টা কেন হচ্ছে? এটা কেন্দ্রীয় সরকারের ছলনা। আমি গোটা আইনটা দেখার জন্য অপেক্ষা করছি। এখানে যাঁরা আছেন, তাঁরা প্রত্যেকে এদেশের নাগরিক। তাঁদের প্রত্যেকের সামাজিক, রাজনৈতিক, গণতান্ত্রিক, সম্পত্তিগত অধিকার আছে।’