'নাম করে নিয়েছি, খ্যাতি আছে, শেষ ১৫-২০ বছর মানুষের জন্য কিছু করতে চাই'
২৪ ঘন্টা | ১৯ মার্চ ২০২৪
বিধান সরকার: আমার জীবনে আর কিছু পাওয়ার নেই, এবার মানুষের জন্য কিছু করতে চাই। চন্দননগরে প্রচারে বেরিয়ে বললেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। হুগলির তৃণমূল প্রার্থী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রচারের চতুর্থ দিন শুরু হয় চন্দননগরের বোড়াইচন্ডী মন্দিরে পুজো দিয়ে। পাশের মাজারে চাদর চড়িয়ে প্রচার শুরু করেন হুগলির তৃণমূল প্রার্থী। তারকা প্রার্থীকে দেখতে যথারীতি ভিড় জমে রাস্তার দুধারে। বোড়াইচন্ডীতলা থেকে বেরিয়ে বিন্দুবাসিনী পাড়া হয়ে লক্ষ্মীগঞ্জ বাজার, উর্দি বাজারের বিভিন্ন পাড়ায় প্রচার করেন রচনা।
পরে স্বাগতম লজে একতা ভোজে অংশ নেন। বিকালে চন্দননগরে কর্মীসভাও করবেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। রচনা বলেন, 'আমি নাম করে নিয়েছি, খ্যাতি আছে, এখন যদি শেষের দিকটা জীবনের শেষ ১৫-২০ বছর মানুষের জন্য কিছু করতে পারি তাহলে আমি খুশি হব। জীবনে আমার আর কিছু পাওয়ার নেই। আমি দিদি নম্বর এক হতেই হুগলিতে এসেছি। মানুষের প্রতি আস্থা বিশ্বাস আছে তাই বলছি আমি জিতব।'২০১৯ সালে হুগলি লোকসভা কেন্দ্রটি হাতছাড়া হয় তৃণমূলের। এই কেন্দ্র থেকে সাংসদ নির্বাচিত হন বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্য়ায়। এবারও তিনিই প্রার্থী। হুগলিতে লকেটের বিরুদ্ধে 'দিদি নম্বর ওয়ান' রচনা বন্দ্য়োপাধ্যায়কে প্রার্থী করেছে তৃণমূল। ব্রিগেডে নাম ঘোষণা করার পর, দলনেত্রীর সঙ্গে ব়্য়াম্পে হাঁটতেও দেখা যায় তাঁকে। এর আগেও প্রচারে দিদি নম্বর ১ বলেছেন, 'দারুণ সাড়া পাচ্ছি। আমি অভিভূত। ভাবতে পারেনি, মানুষ আমাকে এভাবে সমর্থন করবে, পাশে থাকবেন। যেখানেই যাচ্ছি সেখানেই মানুষের ভালোবাসা আশির্বাদ পাচ্ছি।আগামীদিনে যেন তাদের পাশে থাকতে পারি সেটাই আমার মূল লক্ষ্য। বিশ্বাস রাখুন পাশে থাকব'।