• 'না টিকিট, না প্রচারে, মিমি-নুসরতের কেরিয়ার শেষ!'
    ২৪ ঘন্টা | ২৯ মার্চ ২০২৪
  • বিধান সরকার: মিমি, নুসরতের কেরিয়ার শেষ করে দিল। পাঁচ বছর পর কোথায় তারা। বেচারাদের কেরিয়ারটা শেষ করে দিল। এবার তাদের টিকিটও দিল না প্রচারেও রাখেনি। এদেরও তাই হবে। তৃণমূল প্রার্থী রচনা বন্দ্যোপাধ্য়ায় সম্বন্ধে বললেন লকেট চট্টোপাধ্য়ায়। পালটা তৃণমূলের জবাব, রচনার ভবিষ্যৎ কী হবে, তা নিয়ে ভাবতে হবে না। রচনা চলতে শুরু করেছে। ওর ঘুম কেড়ে নিয়েছে। আজ পান্ডুয়ায় প্রচারে গিয়ে ঘুগনি খান হুগলির তৃণমূল প্রার্থী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁকে কটাক্ষ করে বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেন, "মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রেরণা আগামী দিনের যুব সমাজ ঘুগনি বিক্রি করবে আর খাবে। এর আগে বললেন সিঙ্গুরে গরু ঘাস খেয়ে দুধ দিচ্ছে। সেই দুধের দই খুব ভালো। আসলে উনি কিছু জানেন না। আগে মানুষের জন্য কিছু কাজ করার জন্য পাঠাতে পারত। সেটা না করে দিদি নাম্বার ওয়ানে গেলেন, হাতে হাত ধরে নাচলেন। তারপর প্রার্থী করে দিলেন। হুগলি একটি বনেদি জায়গা। বিভিন্ন মনীষীর স্থান। সেখানে যদি পাঠিয়ে দেয়! আমি দশ বছর ধরে রাজনীতিতে আছি। আমি সন্দেশখালিতে গিয়েছি। রাজনীতিতে নামার আগে সন্দেশখালিতে যাওয়া উচিত ছিল। মানুষের জন্য কাজ করে তারপর রাজনীতিতে এসে লড়তে পারত।" পাশাপাশি, রচনার মাঠে নেমে ক্ষেত মজুরদের সঙ্গে কথা বলা প্রসঙ্গে বলেন, "এ তো সিনেমার শুটিং হচ্ছে। ছুটি নিয়ে এসেছেন। আবার চলে যাবেন। হেরে গিয়ে আবার দিদি নম্বর ওয়ান চলবে। রাজনীতিতে একেবারেই অনভিজ্ঞ।" যদিও রচনার দাবি,‘আমি ছুটি নিয়ে আসিনি। আমি ওর মত নই। ও তো ছুটি নিয়ে এসেছিল পাঁচ বছর আগে। আমি রাজনীতিতে নতুন, কিন্তু মন থেকে করব। আর মন থেকে যেটা করা যায়, সেখানে জয়ী হওয়া যায়।’ এদিন প্রচারে বেরিয়ে ঘুগনি খান রচনা। আর সেই ঘুঘনি খেয়ে রচনা বলেন, ‘খুব ভালো ঘুগনি। আমার বাড়ির থেকেও ভালো। এখানে সবই ভালো। ঘুগনিও ভালো। আমি তো শুধু খাওয়ার মধ্যেই আছি। নিজে খাচ্ছি, অন্যদেরও খাওয়াচ্ছি।' 
  • Link to this news (২৪ ঘন্টা)