• NIA Kolkata : সন্দেহজনক ঘটনার সাক্ষী, জানাতে চান NIA-কে? কলকাতায় কেন্দ্রীয় সংস্থার ফোন নম্বর, ঠিকানা জানুন
    এই সময় | ১২ এপ্রিল ২০২৪
  • রাজ্য থেকে দুই আততায়ীকে গ্রেফতার করেছে NIA। বেঙ্গালুরুতে একটি ক্যাফের বিস্ফোরণের ঘটনায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। দুষ্কৃতীমূলক কাণ্ডের জন্য পূর্ব মেদিনীপুর জেলার কাঁথি থেকে তাঁদের গ্রেফতার করা হয়েছে। দেশের অভ্যন্তরীণ যে কোনও নাশকতামূলক কার্যকলাপের জন্যেই কাজ করে এই সংস্থা। তবে, আমাদের শহরেও এই সংস্থার অফিস রয়েছে।নিউ দিল্লিতে হেড কোয়ার্টার ছাড়াও দেশের একাধিক প্রথম সারির শহরে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থার অফিস রয়েছে। মুম্বাই, লখনউ, রাঁচি, চেন্নাই, বেঙ্গালুরু, পাটনা সহ কলকাতাতেও এই সংস্থার অফিস রয়েছে। নাশকতা বা জঙ্গি সংগঠনের কার্যকলাপের বিরুদ্ধে কাজ করে থাকে এই সংস্থা। নির্দিষ্ট গোপন তথ্যের ভিত্তিতে গোটা দেশ জুড়েই কাজ চালিয়ে থাকে এই তদন্তকারী সংস্থা।

    NIA-কে যে কোনও তথ্য প্রেরণ বা কোনও বিষয়ে যোগাযোগ করার জন্য নির্দিষ্ট কিছু নম্বর রয়েছে। কলকাতায় NIA-এর অফিসের ঠিকানা হল - NBCC Square, ১৫ তলা, নিউটাউন, রাজারহাট, অ্যাকশন এরিয়া ৩, উত্তর ২৪ পরগনা, কলকাতা - ৭০০১৩৫। এছাড়াও কলকাতার NIA- দফতরের একটি কন্ট্রোল রুম নম্বর রয়েছে। সেটি হল - 033-23356736, মোবাইল নম্বর - 08336926666। NIA হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর হল - 08336926666। NIA-কে ফ্যাক্স বা ই-মেইলের মাধ্যমে যোগাযোগ করা সম্ভব। FAX - 033-23356738। ই- মেইল আইডি - info.kol.nia@gov.in।

    দিল্লির নির্বাচন কমিশনের কাছে তৃণমূল কংগ্রেসের ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল

    NIA হল একটি প্রশিক্ষিত বাহিনী, যাঁরা দেশের যে কোনও প্রান্তে নাশকতা, জঙ্গি কার্যকলাপ দমনে সচেষ্ট থাকে। পাশাপাশি, এই ধরনের যে কোনও রাষ্ট্র বিরোধী কার্যকলাপ সম্বন্ধে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করে এবং উপযুক্ত তথ্যের ভিত্তিতে সেই কার্যকলাপ নির্মূল করতে সচেষ্ট থাকে। আমাদের রাজ্যেও বেশ কিছু ঘটনার তদন্ত চালাচ্ছে NIA। মূলত, আদালতের নির্দেশে নির্দিষ্ট কোনও অপরাধমূলক তদন্ত ভার হাতে তুলে নেয় NIA। সেইমতো বেঙ্গালুরুতে বিস্ফোরণ কাণ্ডে তদন্ত চালাচ্ছিল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা। গত ১ মার্চ বেঙ্গালুরু রামেশ্বরম ক্যাফেতে বিস্ফোরণ ঘটে। সেই ঘটনায় মোট ১০ জন আহত হন। এরপর ৩ মার্চ এই ঘটনার তদন্তের দায়িত্ব পায় NIA।

    NIA তদন্ত চলাকালীন তাঁরা জানতে পারে, এই ঘটনায় মুজ়াম্মিল নামে এক ব্যক্তি সরাসরি যুক্ত রয়েছেন। ঘটনার ২৭ দিনের মাথায় তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। এরপর এই ঘটনায় আরও দুইজন যুক্ত আছে বলে জানতে পারে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। দেশের একাধিক জায়গায় তল্লাশি চালায় তাঁরা। এরপর শুক্রবার সকালে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার কাঁথি থেকে শাজ়িব এবং আবদুলকে গ্রেফতার করা হয়।
  • Link to this news (এই সময়)