Poila Boishakh: নববর্ষের ভোজে কুমড়োপটাশ থেকে হাল্লা রাজা
আজকাল | ১৩ এপ্রিল ২০২৪
প্রীতি সাহাবাঙালির নতুন বছর শুরু হোক নতুন স্বাদে। শহরের বিভিন্ন ফুড চেন ব্যস্ত সেই আয়োজনে। মিষ্টি হোক বা পেস্ট্রি সব কিছুতেই থাকছে নববর্ষের ছোঁয়া। এমনকি দোকান থেকে কেক কিনলে উপহার মিলছে “আবোল তাবোল” ক্যালেন্ডার এবং পাটের সুদৃশ্য থলি। বাঙালির প্রিয় চরিত্রদের সঙ্গে বাংলা নববর্ষের স্বাদে মেতে উঠতে পারেন আপনিও। সুকুমার রায়ের সৃষ্টি কুমড়োপটাশ যদি আলো করে থাকে পেস্ট্রির উপর, তাহলে মুখ ফেরাতে পারবেন? পয়লা বৈশাখ ব্রাউনিও পাওয়া যাচ্ছে দোকানে। নববর্ষের স্পেশাল এগলেস কেকের দাম সাড়ে চারশো টাকার চেয়ে একটু বেশি। তবে কুমড়ো পটাশ পেস্ট্রি ৫০ টাকার মধ্যে। অন্যদিকে পেস্ট্রি, ব্রাউনির যুগে বাঙালির মিষ্টি প্রীতি যে হারিয়ে যায়নি তা নিয়ে তর্ক চলে না। পয়লা বৈশাখের আগে শহরের নামী মিষ্টির দোকানগুলোতে আজও একই রকমের ভিড় দেখা যাচ্ছে। ছানার তৈরি সন্দেশে লেখা “শুভ নববর্ষ”, দেদার বিক্রি হচ্ছে। ৫০ থেকে শুরু, ৫০০ টাকা পর্যন্ত দামে পাওয়া যাচ্ছে এই নববর্ষ সন্দেশ। এছাড়াও ডাব, চকোলেট, ক্ষীরের সন্দেশেরও চাহিদা রয়েছে। নববর্ষের দিন শুধু মিষ্টি মুখ করে ক্ষান্ত থাকা যায় নাকি? ভোজনরসিক বাঙালি এই দিন দুপুরের খাওয়া দাওয়া বাইরেই সারতে চায়। ইলিশ, চিংড়ি যদি একই পাতে পাওয়া যায় তবে মন্দ হয় না বলুন! এমনকী পাঁঠার মাংসও থাকছে সেই "বৈশাখী থালিতে"। এছাড়াও কাঁকড়া খেতে হলে কোনও সি ফুড রেঁস্তোরাতে যেতে হবে না। ইলিশ, চিংড়ির পাশপাশি থাকছে কাঁকড়ার জন্য আলাদা থালি। হল্লা রাজার থালি কিংবা বৈশাখি থালি, বাঙালিয়ানায় মোড়া লোভনীয় পদ সাজানো। থালি ৬০০ টাকা থেকে শুরু।