• রবিবার সকালে মন ভালো রাখুন, যতই গরম লাগুক, পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস আর হেসে নিন
    হিন্দুস্তান টাইমস | ২১ এপ্রিল ২০২৪
  • ১। স্বামী: তুমি এ কেকটা কীভাবে বানিয়েছ?

    স্ত্রী: এই ম্যাগাজিনটা থেকে। এখানে একটা রেসিপির পাতা আছে, সেখান থেকে দেখে দেখে রান্না করেছি।

    স্বামী: তুমি নিশ্চিত যে তুমি ওই রেসিপির পাতাটাই পড়েছ? আমার সন্দেহ হচ্ছে … কারণ ওই পাতার উল্টো দিকেই কিন্তু ‘পাথরের বাগান’ বানানোর পদ্ধতি দেওয়া আছে।

    (২। জামাই গিয়েছে শ্বশুরবাড়ি। 

    অনেক দিন বাদে আসছে তাই শাশুড়ি ভালো ভালো রান্না করেছে।

    পোলাও, মাংস, রুই মাছ, কোপ্তা, কালিয়া, দই, বেগুনভাজা এবং পাটশাক!!

    তো শাশুড়ি প্রথমে জামাইর প্লেটে একগাদা পাটশাক দিলেন

    জামাই তাড়াতাড়ি সেটুকু খেয়ে ফেলল।

    এ দেখে শাশুড়ি বলে উঠলেন, ‘বাবা তোমার বুঝি পাটশাকটা খুব ভালো লেগেছে, আর একটু দিই?’

    বলতে বলতে আর একগাদা পাটশাক জামাইয়ের প্লেটে তুলে দিলেন তিনি!

    জামাই একটু মনক্ষুণ্ণ হল!

    খাওয়ার এতো আইটেম; বড় বড় মাংসের টুকরা, মাছের পেটি তাকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে।

    এখন তো শুধু পাটশাক খেয়েই পেট ভরে গেল! জামাই ওইটুকুও খেয়ে শেষ করতেই শাশুড়ি বললেন,.বাবা আরও একটু দেব?

    জামাই তখন খাওয়া ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলল, ‘মা, আপনাকে আর কষ্ট করে প্লেটে শাক দিতে হবে না! পাটক্ষেতটা দেখিয়ে দিন, আমি গিয়ে খেয়ে আসি!

    (৩। শ্যামলবাবু একজন কোটিপতি। দামি গাড়ি তাঁর। একদিন ট্রাফিক সিগন্যালে তাঁর গাড়ির পাশে এসে দাঁড়াল লক্কড়ঝক্কড় মার্কা একটা গাড়ি। পাশের গাড়ির ড্রাইভার জানালা দিয়ে মাথা বের করে বলল, ‘তোমার গাড়িতে কি টেলিফোন আছে?’

    শ্যামলবাবু বললেন, ‘নিশ্চয়ই’।

    ড্রাইভার: হুঁ। আমার গাড়িতেও আছে। আচ্ছা, তোমার গাড়িতে কি ফ্যাক্স মেশিন আছে।

    শ্যামলবাবু: আছে।

    ড্রাইভার: আমার গাড়িতেও আছে। আচ্ছা, তোমার গাড়ির পিছনে কি বিছানা আছে, আয়েস করে ঘুমানোর মতো?

    শ্যামলবাবু: না তো!

    ড্রাইভার: আমার গাড়িতে আছে।

    শ্যামলবাবুর আঁতে ঘা লাগল। একটা লক্কড়ঝক্কড় গাড়িতে বিছানা আছে, আর তাঁর গাড়িতে নেই! এ হতে পারে না। দোকানে গিয়ে তিনি তাঁর গাড়ির পিছনে একটা সুন্দর দামি বিছানা বসিয়ে নিলেন। এবার এক হাত দেখে নেওয়া যাবে সেই পাগলা ড্রাইভারকে।

    একদিন শ্যামলবাবু দেখলেন, রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে আছে সেই গাড়িটা। গাড়ির ভেতরে কিছু দেখা যাচ্ছে না। তিনি জানালায় টোকা দিলেন। সাড়া নেই। বেশ কয়েক বার টোকা দেওয়ার পর জানালা খুললেন সেই ড্রাইভার। লোকটার গায়ে একটা তোয়ালে জড়ানো। বিরক্ত ভঙ্গিতে বললেন, ‘কী চাই?’

    শ্যামলবাবু: দেখো, আমার গাড়িতে কি সুন্দর শোওয়ার ব্যবস্থা করেছি।

    ড্রাইভার: ধুত! তোমার এই ফালতু কথা শোনার জন্য আমাকে স্নানঘর থেকে বের হতে হলো!

    (৪। ছোট্ট অন্তুকে তার মা স্নান করাচ্ছিলেন।

    মা: বাবু, তোমার চুলগুলো তো অনেক বড় হয়ে গিয়েছে। আমার মনে হয়, চুলগুলো কেটে ফেলা দরকার।

    অন্তু: চুল কাটতে হবে কেন? তার চেয়ে বরং আমার চুলে বেশি বেশি জল ঢালা বন্ধ করলেই হয়! চুল আর বাড়বে না।

    (৫। প্রশ্ন: পৃথিবীর সবচেয়ে পাতলা বইটির নাম কী?

    উত্তর: নারী সম্পর্কে পুরুষ যা জানেন।
  • Link to this news (হিন্দুস্তান টাইমস)