• ভয়ংকর যোগীরাজ্য! মেয়ের বিয়েতে ডিজেকে নিয়ে ঝগড়া, নিমন্ত্রিতদের হাতেই...
    ২৪ ঘন্টা | ২৩ এপ্রিল ২০২৪
  • জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: বিয়ে মানেই গান-বাজনা, হই হুল্লোড়। আর সেই গান বাজানো নিয়েই তুমুল ঝামেলা। পুলিস জানিয়েছে, বিয়েবাড়িতে ডিজেকে গান বাজানোর অনুরোধ করা হয়। সেই নিয়ে লড়াই বাঁধে কনের বাবার সঙ্গে আত্মীয়দের। প্রথমে শুরু হয় তর্ক। তারপর সেটাই বড়সড় লড়াইয়ের রূপ নিয়ে নেয়। যার ফলে কনের বাবার মৃত্যু হয়। ঘটনাটি ঘটে উত্তরপ্রদেশের আগ্রায়।জানা গিয়েছে, বিয়েবাড়িতে ডিজেকে গান বাজানোর অনুরোধ নিয়ে বচসা শুরু হয়। তারপরই হাতাহাতি লেগে যায়। মারামারি সময় কনের বাবা গুরুতর আহত হন। যার কারণে তিনি মারা যান। আত্মীয়দের এক দল তাঁকে পিটিয়ে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ ওঠে। সূত্রের খবর, অভিযুক্তরা ইতোমধ্যেই ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে গিয়েছে। 

    ঘটনাটি ফতেহাবাদ থানা দায়ের করা হয়েছে। পুলিস ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে।উত্তরপ্রদেশে এইরকম মর্মান্তিক ঘটনা নতুন কিছু নয়। এর আগেও বহু হাড়হিম ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। যেমন কিছুদিন আগেই উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদে নিজের মায়ের প্রেমিক ১০ বছরের নাবালিকাকে নির্যাতন ও ধর্ষণ করে। অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে পুলিস। নির্যাতিতা ২০ জানুয়ারি ভয়ে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যায়। তাঁকে দিল্লির রাস্তায় ঘোরাফেরা করতে দেখা গিয়েছিল। জানা গিয়েছে, দিল্লি পুলিসের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছিল। দিল্লি পুলিস ওই নাবালিকার দায়িত্ব শিশু কল্যাণ কমিটিকে দিয়েছিল। নাবালিকার মেডিক্যাল টেস্টে জানা গিয়েছে যে তাঁকে ধর্ষণ করা হয়েছে। নির্যাতিতা পুলিস কর্মকর্তাদের বলেছেন যে তাঁর বাবা চার বছর আগে মারা যায়। সে এবং তাঁর ১৩ বছর বয়সী দাদা তখন থেকে দাদু-ঠাকুমার সঙ্গে থাকত। গত বছর, তাঁর মা তাঁদেরকে গাজিয়াবাদের বাড়িতে নিয়ে আসে। সেখানেই তাঁর মায়ের এক বন্ধু আসত। সেই ব্যক্তি তাঁকে একাধিকবার যৌন নির্যাতন করেন। শুধু তাই নয়, সেই ব্যক্তি তাঁর ১৩ বছর বয়সী দাদাকেও যৌন নির্যাতন করেছিল। নির্যাতনের কারণে তাঁর দাদা বাড়ি ছেড়ে চলে যায়। 
  • Link to this news (২৪ ঘন্টা)