সোমবার সকালে ওই বহুতল থেকে আচমকাই আগুন লেলিহান শিখা দেখতে পান স্থানীয়রা। আগুন মুহূর্তের মধ্যে ভয়াবহ রূপ নেয়। স্থানীয়রা হইচই ফেলে দেন। ওই বহুতলের চারতলায় গেঞ্জি কারখানা রয়েছে। আগুন সেখানেই লাগে। বহুতলে বসবাসও করেন অনেকে। তাঁরা অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে বহুতল ছেড়ে বেরিয়ে আসেন। খবর দেওয়া হয় দমকলে। খবর পেয়ে একে একে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকলের চারটি ইঞ্জিন। প্রায় ঘণ্টাখানেকেরও বেশি সময় পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়।
কীভাবে ওই গেঞ্জি কারখানায় আগুন লাগল, তা এখনও স্পষ্ট নয়। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লেগেছে। গেঞ্জি কারখানায় দাহ্য পদার্থ মজুত থাকায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে বলেই মনে করা হচ্ছে। ওই গেঞ্জি কারখানায় অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা আদৌ ঠিকঠাক ছিল কিনা, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।