• ‘বরানগরে একুশের থেকে বেশি লিড চাই’, কর্মীদের বার্তা মমতার
    বর্তমান | ২৪ মে ২০২৪
  • নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: লোকসভা নির্বাচন শুরুর মুখে বিক্রি স্বাভাবিকই ছিল। কিন্তু কিছুদিন বাদে সে ছবি গেল বদলে। ভোটের কথা মাথায় রেখে ছাতা, টুপি, সানগ্লাস, গেঞ্জি এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতীক দেওয়া শাড়ি ইত্যাদি বানিয়েছিলেন ব্যবসায়ীরা। কিন্তু সেগুলি এখন আর তেমন বিক্রি হচ্ছে না বলে আক্ষেপ তাঁদের। ভোটের মাঝপথে বিক্রিবাটা কার্যত তলানিতে। কলকাতার বড়বাজার থেকে চীনা বাজার, ছবিটা সর্বত্র একই। বড়বাজারের বিক্রেতাদের বক্তব্য, এ বছর তাঁরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, নরেন্দ্র মোদি, রাহুল গান্ধীর বেশ কিছু বড় আকারের কাটআউট তৈরি করেছিলেন। কিন্তু সে সব কিছুই বিক্রি হয়নি। সব নষ্ট হচ্ছে। কিছু সংখ্যক পতাকা, টুপি বিক্রি হয়েছে শুধু। এর আগের লোকসভা, বিধানসভা ও পঞ্চায়েত ভোটে ছাতা, টুপি, দলীয় প্রতীক আঁকা গেঞ্জি ও শাড়ি ভালোই বিক্রি হয়েছিল। এ লোকসভা ভোটে তা মোটেও হচ্ছে না। পঞ্চায়েত ভোটের তুলনায় বিক্রির পরিমাণ অর্ধেকও নয়। গত নির্বাচনগুলির তুলনায় চলতি লোকসভা ভোটে মাত্র ১০ শতাংশ কেনাবেচা হয়েছে। বড়বাজারে ৩০ বছর ধরে ভোট উপকরণ বিক্রি করেন দেবাশিস পালুধি। তাঁর দাবি, এবার তো শুনছি নির্বাচন কমিশন শাড়ি, গেঞ্জি ব্যান করে দিয়েছে। ফলে বিক্রি নেই। ছাতা, পেন কিছুই বেচতে পারছি না। নির্বাচন কমিশন নানা ধরনের বিধি-নিষেধ আরোপ করেছে। রেলিংয়ে পতাকা, ব্যানার লাগানো যাবে না। গাছেও টাঙানো যাবে না। সরকারি জায়গায় বাতিস্তম্ভে লাগানো যাবে না। দৃশ্যদূষণ হবে। এ সবের জন্যই বিক্রি তলানিতে। অন্যান্য ব্যবসায়ীদের বক্তব্য, ভোটের সময় বাড়ি বাড়ি প্রচার বা মিছিলের সময় বিভিন্ন দল ছাতা, গেঞ্জি ও শাড়ি বিলি করে। কিন্তু এবার সে সবে নিষেধাজ্ঞা। তাই সম্ভবত বিক্রির এই অবস্থা। নির্বাচন কমিশনের রাজ্য দপ্তরের এক আধিকারিক বলেন, শাড়ি-ছাতা-পেন-টুপি বিলিতে কড়া নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। নিয়মিত নজরদারি চলছে। নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: লোকসভা নির্বাচন শুরুর মুখে বিক্রি স্বাভাবিকই ছিল। কিন্তু কিছুদিন বাদে সে ছবি গেল বদলে। ভোটের কথা মাথায় রেখে ছাতা, টুপি, সানগ্লাস, গেঞ্জি এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতীক দেওয়া শাড়ি ইত্যাদি বানিয়েছিলেন ব্যবসায়ীরা। কিন্তু সেগুলি এখন আর তেমন বিক্রি হচ্ছে না বলে আক্ষেপ তাঁদের। ভোটের মাঝপথে বিক্রিবাটা কার্যত তলানিতে। কলকাতার বড়বাজার থেকে চীনা বাজার, ছবিটা সর্বত্র একই। বড়বাজারের বিক্রেতাদের বক্তব্য, এ বছর তাঁরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, নরেন্দ্র মোদি, রাহুল গান্ধীর বেশ কিছু বড় আকারের কাটআউট তৈরি করেছিলেন। কিন্তু সে সব কিছুই বিক্রি হয়নি। সব নষ্ট হচ্ছে। কিছু সংখ্যক পতাকা, টুপি বিক্রি হয়েছে শুধু। এর আগের লোকসভা, বিধানসভা ও পঞ্চায়েত ভোটে ছাতা, টুপি, দলীয় প্রতীক আঁকা গেঞ্জি ও শাড়ি ভালোই বিক্রি হয়েছিল। এ লোকসভা ভোটে তা মোটেও হচ্ছে না। পঞ্চায়েত ভোটের তুলনায় বিক্রির পরিমাণ অর্ধেকও নয়। গত নির্বাচনগুলির তুলনায় চলতি লোকসভা ভোটে মাত্র ১০ শতাংশ কেনাবেচা হয়েছে। বড়বাজারে ৩০ বছর ধরে ভোট উপকরণ বিক্রি করেন দেবাশিস পালুধি। তাঁর দাবি, এবার তো শুনছি নির্বাচন
  • Link to this news (বর্তমান)