ময়দানে নেমেছিলেন ১৬ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। পাশাপাশি স্পেশাল ভাবে ৪ কোম্পানি ও স্পেশাল অফিসার নিয়োগ করা হয়েছিল মেদিনীপুরে। তার পরেও বিক্ষিপ্তভাবে কেন এই অশান্তি। কেন বিজেপি প্রার্থীরা বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভের মুখে পড়লেন? ভোট বেশ খানিকটা গড়াতেই এনিয়ে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, কেন্দ্রীয় বাহিনীকে ঠিকমতো কাজে লাগানো হয়নি। তা হলে এজিনিস হতো না। আমার এখানেই ৫ জন আহত হয়েছেন। হলদিয়াতে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। অগ্নিমিত্রা পালকে বাধা দিয়েছে, হিরণকে বাধা দিয়েছে। জ্যোতির্ময় সিং মাহাতোকে বাধা দেওয়া হয়েছে, অভিজিত্ গঙ্গোপাধ্যায়কে বাধা দেওয়া হয়েছে। পুলিস নির্লজ্জ কাজ করেছে। ওদের বাপ মা মরা দায় পড়েছে। এদের কপালে অনেক দুঃখ আছে। এদের বেতন ওদের মা মমতা দেয়। ওদের মালিক মমতা। বেতন আসে কয়লা, বালি, গোরুর টাকা থেকে। এদের পরিণতি খুব খারাপ হবে।বিজেপি প্রার্থীকে বাধা দেওয়া নিয়ে শুভেন্দু আরও বলেন, নিশীথ প্রামাণিককে দিয়ে এরা শুরু করেছিল। আইপ্যাক ও মমতা পুলিসের জয়েন্ট ভেঞ্চার। এখানে বারাতলাতে ওরা বন্দুক নিয়ে ধরা পড়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনীর হাতে। আগে নব্বই শতাংশ জায়গায় গোলমাল করতো এবার তা ১০ শতাংশ গোলমাল হয়েছে। মুসলিম এলাকায় তৃণমূলের একচেটিয়া রাজত্ব আর নেই। আমার ৬৩টি বুথে ৬২টি মুসলিম ছেলে বসেছে তৃণমূলের চুরি আটকানোর জন্য। মার্নিং সোজ দ্য়া ডে। এরপর আরও বাড়বে। ভালো হবে, সবাই মিলে তৃণমূলকে তাড়াবে। হিরণকে ঘিরে রেখেছে। পুলিস গিয়ে বাবা বাছা করছে। ওসব করবে কেন, এখন তো ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে। বেদম মারতে হবে। কোমরের নীচে থেকে ফাটিয়ে দিতে হবে। এইব লুম্পনদের সঙ্গে কী কথা বলবে। আজ তো পুলিসের দিন। তৃণমূল যত হারছে ততই অশান্তি করছে।