• যোগীরাজ্যে একী কাণ্ড! রেলিং টপকাচ্ছে ১০ ফুটের কুমির, আতঙ্কে এলাকাবাসী...
    ২৪ ঘন্টা | ৩০ মে ২০২৪
  • জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: জলের অন্যতম হিংস্র প্রাণী কুমির। চিড়িয়াখানায় দূর থেকে এদের দেখলেই আমাদের গা শিউরে ওঠে। কী ভয়ংকর! এবার সেই হিংস্র প্রাণীর আতঙ্ক ছড়াল যোগীরাজ্যে। প্রকাশ্যে উত্তরপ্রদেশের রাস্তায় ঘুরছে ১০ ফুটের কুমির। ইতোমধ্যেই ভাইরাল সেই ভিডিয়ো। সেখানে দেখা গিয়েছে, নদীর ধারে এক রেলিং টপকানোর চেষ্টা করছে দৈত্যাকার সরীসৃপ প্রাণীটি। খবর সূত্রে জানা গিয়েছে, কুমিরটি একটি খাল থেকে উঠে আসে। পথভ্রষ্ট হয়ে পড়ে পাশের এলাকায় প্রবেশ করে। ভিডিয়ো দেখা যায়, কুমিরটি রেলিং বেয়ে নদীতে ঝাঁপ দেওয়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু সে তা করতে ব্যর্থ হয় এবং মাটিতে পড়ে যায়। এক সর্বভারতীয় সংবাদ সংস্থার রিপোর্ট অনুসারে, স্থানীয়রা উত্তর প্রদেশের বন বিভাগকে জানা। তারা তৎক্ষণাৎ ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছায়। বন রেঞ্জ অফিসার মোহিত চৌধুরী, কুমির উদ্ধার বিশেষজ্ঞ পবন কুমারের সঙ্গে কাজ শুরু করেছিলেন।কুমিরটিকে ধরতে বন কর্মকর্তারা প্রথমে একটি কাপড় দিয়ে মাথা ঢেকে এবং দড়ি দিয়ে মুখ বেঁধে রাখে। তারপরে তারা দড়ি দিয়ে এর পিছনের পা সুরক্ষিত করে, চারজন কর্মকর্তা দড়ি ধরে, কুমিরের মাথা এবং সামনের পা নিয়ন্ত্রণ করে এবং দুইজন এর লেজ ধরে।  কুমিরটি একটি মহিলা। উদ্ধারের পর সেটিকে পিএলজিসি খালে ছেড়ে দেওয়া হয়। ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ইউপি শহরের লোকজন তা ক্যামেরায় রেকর্ড করে নেটপাড়ায় শেয়ার করেছেন।এর আগে, অসমের নগাঁও জেলার এক বাসিন্দার বাড়ির বাথরুমে থেকে উদ্ধার হয় ৩৫ টি সাপ। যা দেখে প্রায় হতবাক সকলে। সাপগুলি উদ্ধার করেন সঞ্জীব ডেকা, যিনি একজন পশুপ্রেমী। ভিডিয়োটি একটি বড় পাথরের নিচে কয়েকটি সাপের ক্লোজ-আপ শট দিয়ে শুরু হয়। পরে দেখা যায়, একজন ব্যক্তিকে একটি বালতিতে অসংখ্য সাপের থেকে সাবধনা করতে । ভিডিয়োটিতে আরও দেখা যায়, পাথরের নিচ থেকে সাপগুলিকে বন্দী করে এবং খোলা জায়গায় ছিটকে পড়ে।সাপগুলি উদ্ধারের পর সঞ্জীব ডেকা এএনআই-কে বলেন, 'বাড়ির মালিক আমাকে সাপের উপস্থিতি সম্পর্কে অবহিত করেছিলেন। তৎক্ষণাৎ আমি সেখানে পৌঁছাই। সেখানে গিয়ে দেখতে পাই যে অনেক সাপ ওই জায়গায় কিলবিল করছে। আমি একটি নতুন তৈরি টয়লেট থেকে প্রায় ৩৫টি সাপ উদ্ধার করেছি। তারপর সেখান থেকে উদ্ধারের পর জয়সাগর দালানি এলাকায় সাপগুলি ছেড়ে দেওয়া হয়।' 
  • Link to this news (২৪ ঘন্টা)