কর্মীরা তাঁদের নিজস্ব বা পরিজনদের ফোনে ওই অ্যাপ ডাউনলোড করে শিশু ও মায়েদের দৈনিক হাজিরার আপডেট দিচ্ছেন। যাঁদের ফোন নেই, তাঁরা গ্রামের কারও ফোন থেকে কাজ চালাচ্ছেন। বিষয়টি নিয়ে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী ও সহায়িকাদের বিভিন্ন সংগঠন সরব হয়েছে।সুসংহত শিশুবিকাশ সেবা প্রকল্পের অধীনে জেলায় রয়েছে ২,৪৭৭টি অঙ্গনওয়াড়ি। কিন্তু কোনও কেন্দ্রকেই সরকারি ফোন দেওয়া হয়নি। তার উপর নতুন নিয়মের গেরোয় কর্মী ও সহায়িকাদের সরকারি ভাবে খাবার দেওয়ার ব্যবস্থাটি সম্প্রতি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। অঙ্গনওয়াড়িগুলি থেকে সব মিলিয়ে অনূর্ধ্ব ৬ বছর বয়সী প্রায় ৯০ হাজার শিশুর পুষ্টিবিধান ও খেলাচ্ছলে সার্বিক বিকাশের কাজ হয়।