১০৬ নম্বর ওয়ার্ডের পুরপ্রতিনিধি তাঁর প্রস্তাবে বলেন, ‘‘১০৬ নম্বর ওয়ার্ডের মণ্ডলপাড়া, মহেন্দ্র মণ্ডল রোড, হসপিটাল রোড এবং কালিকাপুর সংলগ্ন অঞ্চলে প্রবল জলাভাব দেখা দিয়েছে। বাসিন্দাদের খুবই অসুবিধা হচ্ছে।’’ মেয়রকে তিনি বলেন, ‘‘কালিকাপুরের মাতঙ্গিনী হাসপাতালের পরিত্যক্ত জমিতে জলাধার নির্মাণের জন্য জমি হস্তান্তরের কাগজপত্র সরকারের কাছে পাঠানো হয়েছে। কিন্তু অনুমোদন এসে পৌঁছয়নি। জলাধার তৈরির বিষয়টি যাতে দ্রুত সম্পন্ন হয়, সেটা আপনি একটু দেখুন।’’
অন্য দিকে, ১১৪ নম্বর ওয়ার্ডের পুরপ্রতিনিধির অভিযোগ, ‘‘১১৪ নম্বর ওয়ার্ডে ২০১৭ সালে নিকাশির কাজ শুরু হলেও এখনও তা শেষ হয়নি। যে অংশে কেইআইআইপি নিকাশির কাজ শেষ করেছে, সেখানে রাস্তার বেহাল অবস্থা চোখে পড়ার মতো।’’ বিশ্বজিতের প্রস্তাব সমর্থন করে ১১৩ নম্বর ওয়ার্ডের পুরপ্রতিনিধি অনিতা কর মজুমদারের অভিযোগ, ‘‘আমার ওয়ার্ডের অধিকাংশ জায়গায় রাস্তার হাল খুব খারাপ। লোকসভা ভোটের আগে মানুষের কাছ থেকে এ নিয়ে কথা শুনতে হয়েছে। অবিলম্বে রাস্তা সারাই না হলে বিপদ আসন্ন।’’
বেহাল রাস্তা প্রসঙ্গে মেয়রের ব্যাখ্যা, ‘‘কেইআইআইপি-র গাফিলতির কারণেই নিকাশির কাজে দেরি হচ্ছে। এ বার থেকে পুরসভা কেইআইআইপি-র কাজের উপরে নজরদারি চালাবে।’’