প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালে বর্ষাতি কেনার জন্য পুর শিক্ষা দফতরের দরপত্র প্রক্রিয়ায় একাধিক অসঙ্গতি থাকায় পুর অর্থ দফতর আপত্তি করে। পরে দরপত্র প্রক্রিয়ায় ‘ছাড়’ দেওয়ার আবেদন জানিয়ে মেয়রের কাছে ফাইল যায়। কিন্তু মেয়র সেটির উপরে ‘নো’ লিখে জানান, ওই প্রক্রিয়া করা যাবে না। তার পরে মেয়রকে অন্ধকারে রেখে দরপত্র ছাড়াই ৭৩ লক্ষ ৮৩ হাজার টাকায় ২২০৪০টি বর্ষাতি কেনা হয় বলে অভিযোগ। অভ্যন্তরীণ অডিটে বিষয়টি ধরা পড়ার পরে কঠোর ব্যবস্থা নিতে তদানীন্তন পুর কমিশনার বিনোদ কুমারকে নির্দেশ দেন মেয়র। এ ভাবে বর্ষাতি কেনার বিষয়টি বেআইনি বলে আগেই পুরসভার রেসিডেন্ট অডিট অফিসার তাঁর রিপোর্টে জানান।