১০ জুলাই বাংলার চার আসনে উপনির্বাচন। তার মধ্যে রয়েছে বাগদা। ওই আসনে তৃণমূলের তরফে প্রার্থী করা হয়েছে ঠাকুর পরিবারের সন্তান তথা মমতাবালা ঠাকুরের মেয়ে মধুপর্ণাকে। তাঁর হয়ে প্রচারে ঝাঁপিয়েছেন দলের নেতা-কর্মীরা। রাজ্যের কয়েকজন নেতা-মন্ত্রীকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বাগদার নির্বাচনের। খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষের দায়িত্ব রয়েছে কনিয়াড়া ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েত ও কনিয়াড়া ২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েত। রবিবার দুপুরে কনিয়াড়া ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার রানিহাটি উচ্চ বিদ্যালয়ে একটি কর্মিসভার আয়োজন করা হয় তৃণমূলের তরফে। সেখানেই গিয়েছিলেন রথীন ঘোষ।
সেখানেই লোকসভা নির্বাচনে হারের কারণ নিয়ে আলোচনা করেন তিনি। এর পরই উপ নির্বাচনে জয় নিশ্চিত করতে রণকৌশল ঠিক করে দেন তিনি। কর্মীদের মনোবল চাঙা করতে সমস্ত পরিস্থিতিতে পাশে থাকার বার্তা দেন। এর পরই তিনি বলেন, বাগদায় জিততে পারলে কর্মীদের পুরস্কার দেওয়া হবে। এই মন্তব্যেই দানা বেঁধেছে বিতর্ক। এ বিষয়ে বনগাঁ সংগঠনিক জেলার বিজেপির সভাপতি দেবদাস মণ্ডল বলেন, “হাজার চেষ্টা করেও লাভ নেই। বাগদার মানুষ তৃণমূলকে হারাবেই|” যদিও তৃণমূলের দাবি, তাঁদের জয় নিশ্চিত। কিন্তু লোকসভার ফল বলছে বাগদায় বিজেপির পাল্লা ভারী।