স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ১০ বছর আগে এই ভূগর্ভস্থ কোলিয়ারির অধীনে একটি খোলামুখ খনি চালু হয়েছিল। সম্প্রতি খনিটি বন্ধ হয়েছে। খনি চালুর পরে কয়লা পরিবহণের জন্য একটি রাস্তা তৈরি হয়। স্থানীয়দের দাবি, লাগোয়া ব্যক্তিগত জমি থেকে সেই রাস্তা উঁচু হয়ে যায়। এর জেরে খনির জল কৃষিজমিতে জমে চাষ বন্ধ হয়ে গিয়েছে। প্রাচীন ভৈরব মন্দির জলে ডুবে গিয়েছে বলে দাবি। জমির মালিক শুভজিৎ মণ্ডল, সব্যসাচী চক্রবর্তী, মধুসূদন চক্রবর্তী, ব্রজেশ্বর মণ্ডলেরা জানান, জলে ডুবে যাওয়া জমিতে বছরে দু’বার চাষ হত। চাষ বন্ধ হওয়ায় আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে। তাঁদের দাবি, ইসিএলকে জমি অধিগ্রহণ করে জমির দাম, ক্ষতিপূরণ দিয়ে ও দু’একর জমির বিনিময়ে জমির মালিক পরিবারের এক জনকে চাকরিতে নিয়োগ করতে হবে। শুভজিৎ জানান, এ দিন কর্তৃপক্ষ প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এর পর তা পূরণ না হলে, বৃহত্তর আন্দোলন হবে। বাঁশড়া সি-পিটের এক আধিকারিক জানান, জমির মালিকদের দাবি ঠিক। দ্রুত বিষয়টি নিষ্পত্তি হবে।