এমতাবস্থায় বৃহস্পতিবার ফের নবান্নে বৈঠক ডাকলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই বৈঠকে কলকাতা পুরসভা ও বিধাননগর পুরনিগমের চেয়ারম্যান সহ সমস্ত জেলার পুলিস সুপার ও জেলাশাসকদের উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে। উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে কলকাতা, হাওড়া ও বিধাননগর কমিশনারেটের অধীনে থাকা সমস্ত থানার ওসি, আইসিদেরও। নবান্ন সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবারের বৈঠকেও আলোচ্য বিষয় বেআইনি জবরদখল ও হকার উচ্ছেদ। এই নির্দেশের পরই ফের নতুন করে তৎপরতা শুরু হয়েছে প্রশাসনের অন্দরে।
প্রসঙ্গত, এই হকার উচ্ছেদ অভিযানকে একাংশ যেমন সমর্থন করেছে। তেমনই একাংশ আবার রুটিরুজি হারানো নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। উচ্ছেদ হয়ে যাওয়া হকারদের মধ্যে অনেককে পুলিসের পা ধরে কাঁদতেও দেখা যায়। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা গিয়েছে, এসব হকাররা জবর দখলকারী। কিন্তু প্রায় ১০ বছরের বেশি সময় ধরে ফুটপাথে দোকান করে রয়েছেন। সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবারের বৈঠকে এ ব্যাপারে কোনও নীতি নির্ধারণ করতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী। রফাসূত্র বেরনোর সম্ভাবনা বৃহস্পতিবারের বৈঠক।