জানা গিয়েছে, ধস নামার পর থেকেই তড়িঘরি মাটি সরানোর কাজ শুরু করে পূর্ত দপ্তর৷ তারপর থেকেই পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হতে শুরু করে৷ অবশেষে লিখুভিড় এবং ২৮ মাইলের ওপর দিয়ে শুরু হয় ওয়ান-ওয়ে যান চলাচল ব্যবস্থা৷
অন্যদিকে নতুন করে জল ঢুকতে শুরু করেছে তিস্তার লালটং বস্তিতে৷ জলমগ্ন হয়ে পড়েছে ওই এলাকা৷ জল বেড়ে যাওয়ায় কয়েকটি গবাদি পশুও ভেসে যায়৷ জলবন্দি মানুষদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে একটি সমাজকল্যাণ সংস্থা৷ ওই এলাকায় সংগঠনের তরফ থেকে কমিউনিটি কিচেন চালু করা হয়েছে৷ আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বভাস অনুযায়ী, আরও বেশ কিছুদিন বৃষ্টি চলবে ওই এলাকায়৷