বাকিবুর আটাকল মালিক৷ কিন্ত্ত রেশন দুর্নীতি মামলায় তদন্তে নেমে তদন্তকারী দল বিস্ফোরক সমস্ত তথ্য পায়৷ উঠে আসে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য৷ প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের ঘনিষ্ঠ বলেও প্রমাণ মেলে৷ তারপরেই বাজেয়াপ্ত করা হয় বাকিবুর রহমানের সমস্ত সম্পত্তি ও ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট৷ যার মধ্যে রয়েছে বাকিবুরের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টও৷ যার কারণেই পরিবারের কেউ টাকা তুলতে পারছেন না৷ পরিবারে সমস্যার কথা ভেবেই আদালত বাকিবুরের আবেদন মঞ্জুর করেছে৷
বিচারক জানিয়েছেন, জেল কর্মীর উপস্থিতিতে জেলে গিয়ে বাকিবুরের স্ত্রী চেকে সই করাতে পারবেন৷ বিচারকের এই নির্দেশে কিছুটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে মামলায় অভিযুক্তের পরিবার৷ গ্রেফতারের পর ইডি জানতে পারে, ১০০ কোটির সম্পত্তির মালিক বাকিবুর৷ তাঁর রয়েছে একাধিক চালকল, আটাকল। তাঁর নামে ৯টি ফ্ল্যাট রয়েছে কলকাতার একাধিক অভিজাত এলাকায়৷ শুধু তাই নয়, দুবাইতেও কোটি কোটি টাকার দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট রয়েছে৷ চালকল, আটাকল মালিক হয়ে এত সম্পত্তি কিভাবে হল, সেই প্রশ্ন তুলেছে তদন্তকারী সংস্থা৷ এই সমস্ত সম্পত্তি রেশন দুর্নীতির টাকা থেকেই হয়েছে বলে দাবি করেছে ইডি৷